----------------------“চলো ইলাম” ---------------------
ইলাম, নেপালের এক নম্বর প্রদেশের চোদ্দটি জেলার অন্যতম. যেখানে প্রকৃতি হাজির তার রূপের পসরা সাজিয়ে আপনার অপেক্ষায়. বেড়ানোর একঘেয়েমিতে স্বাদবদল করতে চলে আসুন এখানে. সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে তিনশো মিটার থেকে তিন হাজার ছশো ছত্রিশ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত এই জেলা. কাঞ্চনজঙ্ঘা, লেক, রেড পান্ডা, Salamander (Himalayan Newt), পাখি, সবুজ বনানী থেকে ঢেউ খেলানো চা বাগান কী নেই এখানে ! অপেক্ষা শুধু আপনার আগমনের. আগামী ভ্রমণের স্লোগান তাই হতেই পারে “চলো ইলাম”. তথ্যাদি – ইলাম. মোট এলাকা – 1,703 বর্গ কিলোমিটার. উচ্চ্যতা – 300 মিটার (1,000 ফিট ) থেকে 3,636 মিটার (11, 929 ফিট ). দূরত্ব – শিলিগুড়ি থেকে ইলাম বাজার সড়কপথে 123 কিলোমিটার. প্রধান ভাষা – নেপালি, লিম্বু.
কিন্তু ভাবছেন বেড়ানোর প্ল্যানটা কই ?? ……. বলছি বলছি …...
প্রথম দিন - এনজেপিতে পৌঁছনোর পরে আমাদের দায়িত্ব। প্রথমে যাব কাঁকরভিটা। নেপাল সীমান্ত। গাড়ির কাগজ তৈরি করে সেখান থেকে মেচি হাইওয়ে ধরে পৌঁছব কন্যাম চা বাগান। ভিউ পয়েন্টে যাব অনেক ছবি তুলব। মেঘ মাখব গায়ে। আবার রওনা দুপুরে কব্জী ডুবিয়ে খাওয়ার পর। থামব ইলামে। সেখানেই রাত্রিবাস।
দ্বিতীয় দিন - সারাদিন ঘুরে বেড়াব মনের আনন্দে দেখব নেপালের প্রাচীনতম চা বাগান আর চা ফ্যাক্টরি। তারপর যাব মাই পোখরি, স্যালামেন্ডারের আঁতুর ঘর। দেখব ছুরপি তৈরির গর্ভগৃহ, কিনতেও পারি, দেখব কিউয়ি চাষ আর তারপর রোমাঞ্চ জাগানো টোড়কে প্রপাত। দিন শেষে আবার ফেরা ইলামে।
তৃতীয় দিন - প্রাতরাশ সেরে ফিক্কল হয়ে আজ পৌঁছব শ্রী-অন্তু। সেখানে দেখার পালা অন্তু হ্রদ। কাঞ্চনজঙ্ঘার বুকে সন্ধে নামা দেখব (আকাশ পরিষ্কার থাকার উপর নির্ভরশীল)। রাতে অন্তুতেই থাকা।
চতুর্থ দিন - ভোরে উঠে চলুন যাই ভিউ পয়েন্টে। স্বর্গীয় দৃশ্যের অবতারনা হবে এখানে, সুর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে। যে দৃশ্য মনের মণিকোঠায় থেকে যাবে আপনার চিরকাল। ঘুম ভাঙতে দেখবেন কাঞ্চনজঙ্ঘা, জলখাবার খেয়ে ফেরার পথ ধরব এনজেপি-র দিকে।
ইলাম, নেপালের এক নম্বর প্রদেশের চোদ্দটি জেলার অন্যতম. যেখানে প্রকৃতি হাজির তার রূপের পসরা সাজিয়ে আপনার অপেক্ষায়. বেড়ানোর একঘেয়েমিতে স্বাদবদল করতে চলে আসুন এখানে. সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে তিনশো মিটার থেকে তিন হাজার ছশো ছত্রিশ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত এই জেলা. কাঞ্চনজঙ্ঘা, লেক, রেড পান্ডা, Salamander (Himalayan Newt), পাখি, সবুজ বনানী থেকে ঢেউ খেলানো চা বাগান কী নেই এখানে ! অপেক্ষা শুধু আপনার আগমনের. আগামী ভ্রমণের স্লোগান তাই হতেই পারে “চলো ইলাম”. তথ্যাদি – ইলাম. মোট এলাকা – 1,703 বর্গ কিলোমিটার. উচ্চ্যতা – 300 মিটার (1,000 ফিট ) থেকে 3,636 মিটার (11, 929 ফিট ). দূরত্ব – শিলিগুড়ি থেকে ইলাম বাজার সড়কপথে 123 কিলোমিটার. প্রধান ভাষা – নেপালি, লিম্বু.
কিন্তু ভাবছেন বেড়ানোর প্ল্যানটা কই ?? ……. বলছি বলছি …...
প্রথম দিন - এনজেপিতে পৌঁছনোর পরে আমাদের দায়িত্ব। প্রথমে যাব কাঁকরভিটা। নেপাল সীমান্ত। গাড়ির কাগজ তৈরি করে সেখান থেকে মেচি হাইওয়ে ধরে পৌঁছব কন্যাম চা বাগান। ভিউ পয়েন্টে যাব অনেক ছবি তুলব। মেঘ মাখব গায়ে। আবার রওনা দুপুরে কব্জী ডুবিয়ে খাওয়ার পর। থামব ইলামে। সেখানেই রাত্রিবাস।
দ্বিতীয় দিন - সারাদিন ঘুরে বেড়াব মনের আনন্দে দেখব নেপালের প্রাচীনতম চা বাগান আর চা ফ্যাক্টরি। তারপর যাব মাই পোখরি, স্যালামেন্ডারের আঁতুর ঘর। দেখব ছুরপি তৈরির গর্ভগৃহ, কিনতেও পারি, দেখব কিউয়ি চাষ আর তারপর রোমাঞ্চ জাগানো টোড়কে প্রপাত। দিন শেষে আবার ফেরা ইলামে।
তৃতীয় দিন - প্রাতরাশ সেরে ফিক্কল হয়ে আজ পৌঁছব শ্রী-অন্তু। সেখানে দেখার পালা অন্তু হ্রদ। কাঞ্চনজঙ্ঘার বুকে সন্ধে নামা দেখব (আকাশ পরিষ্কার থাকার উপর নির্ভরশীল)। রাতে অন্তুতেই থাকা।
চতুর্থ দিন - ভোরে উঠে চলুন যাই ভিউ পয়েন্টে। স্বর্গীয় দৃশ্যের অবতারনা হবে এখানে, সুর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে। যে দৃশ্য মনের মণিকোঠায় থেকে যাবে আপনার চিরকাল। ঘুম ভাঙতে দেখবেন কাঞ্চনজঙ্ঘা, জলখাবার খেয়ে ফেরার পথ ধরব এনজেপি-র দিকে।