#দেশীয় ট্যুরের খরচে কিভাবে বিদেশ ট্যুর করা সম্ভব#
এই লেখাটি যারা বাজেট ট্রাভেলার মূলত তাদের জন্য, আর যারা লাক্সারি ট্রাভেলার তারা এই পোস্টটি এড়িয়ে যেতে পারেন।
অনেক দিন ধরে ইচ্ছা ছিল কোনো ট্যুর অপারেটরের সাহায্য ছাড়াই নিজের মতো করে বিদেশ ভ্রমণ করার। কিন্তু আমার মতো মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে বাজেট একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। তাই গবেষণা শুরু করলাম কিভাবে কম খরচে বিদেশ ট্যুর সম্ভব। আমরা কোলকাতা থেকে কেরালা বা রাজস্থান বা কাশ্মীর ট্যুর করলে 60/70K খরচ হয় দুজনের।এর থেকেও কম খরচে থাইল্যান্ড ট্যুর করা সম্ভব বলে মনে হল।তাই এবার বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের পালা।
অবশেষে সাহস করে দুটো টিকিট কেটে ফেললাম এয়ার এশিয়াতে পেটিএম থেকে। মাত্র ২২,৫০০ টাকা, দুজনের যাওয়া আসা। ফেব্রুয়ারি মাসে ৫ তারিখ যাত্রা। যাত্রার এক সপ্তাহ খানেক আগে প্রয়োজনীয় থাই ভাট কিনে নিলাম। 1 THB = 2.41 INR ছিল তখন। কখনো এয়ারপোর্ট থেকে মুদ্রা বিনিময় করবেন না, অনেকটাই লসের সম্মুখীন হতে হয়। আমি আর আমার স্ত্রীরত্ন বেরিয়ে পড়লাম দুটো কেবিন ট্রলি ব্যাগ নিয়ে ১০ দিনের জন্য। গন্তব্য পাটায়া, ফুকেট, ব্যাঙ্কক। এখানে বলে রাখা ভালো, এয়ার এশিয়ার এই ভাড়ায় শুধু কেবিন ব্যাগ অ্যালাউড। check in luggage এর জন্য এক্সট্রা পে করতে হয়। তাই আমরা শুধু কেবিন ব্যাগ নিয়েছিলাম যা যথেষ্ট ছিল। রাত ১:৪০ ফ্লাইট ছিল কলকাতা থেকে সরাসরি ব্যাঙ্কক। বিমান বন্দরে ঢোকার আগে একটু হালকা টেনসন ছিল, তবে ভীতরে যাওয়ার পর বেশ আনন্দই হচ্ছিল। একের পর এক ফরমালিটিস পার করার পর এসে পড়লাম ইমিগ্রেশন কাউন্টারের সামনে। কি করেন, কোথায় যাচ্ছেন, কেন যাচ্ছেন, এরকম কিছু প্রশ্ন করার পর পাসপোর্টে সশব্দে স্টাম্প মেরে ভীতরে যাওয়ার অনুমতি দিল।
যখন ব্যঙ্কক শহরের মাটিতে নামলাম তখন ওখানে ভোর। ভিসা অন অ্যারাইভাল সম্পূর্ণ ফ্রি। ঘন্টা দুই পর মিলে গেল ভিসা অন অ্যারাইভাল। ওখানকার ইমিগ্রেশন কাউন্টারে কোনো প্রশ্ন ছাড়াই পা দিলাম ডন মিয়ুং এয়ারপোর্টের বাইরে। প্রসঙ্গত একটা কথা বলে রাখি, কেও যদি ভাবেন যে ওখানে গিয়ে ওদের সাথে কিভাবে কমিউনিকেট করবেন,আপনি ইংরেজিতে খুব একটা সড়গড় নন, তাহলে বলব আপনি বেশি ভালো কমিউনিকেট করতে পারবেন। আমি প্রথমে শুদ্ধ ইংরেজিতে কথা বলছিলাম কিন্তু দেখলাম ওরা ঠিক মতো বুঝতে পারছে না। আপনাকে শুধু মেন শব্দগুলো বলতে হবে এবং ব্যকরণ না মেনে, যেমন আমি সিম কার্ড নেওয়ার জন্য একটা মোবাইলের দোকানে জানতে চাইলাম সিম কার্ড আছে কিনা। তিনি উত্তর দিলেন সিম কার্ড নট হ্যাভ। যাইহোক,আমাদের প্রথম গন্তব্য পাটায়া । সুবর্ণভূমি এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি পাটায়া বাস আছে কিন্তু ডন মিয়ুং থেকে সরাসরি পাটায়া যাওয়ার বাস নেই। তাই ওখান থেকে প্রথম A1 বাস ধরে ৩০ ভাট দিয়ে যাওয়া হল মো চিত বাস টার্মিনাল, আর সেখান থেকে সোজা পাটায়া (১২০ ভাট) । সব গুলোই ঝা চকচকে বাতানুকূল বাস। পুরো ট্যুরে আমার টার্গেট ছিল যতটা সম্ভব ট্যাক্সি বর্জন করা এবং পাবলিক যানবাহন ব্যবহার করা। যাইহোক, বেলা ১২ টার মধ্যে পাটায়া পৌঁছে গেলাম এবং বাস থেকে নেমে গুগল ম্যাপের সাহায্য নিয়ে হোটেল। আমি সাধারণত booking.com থেকে হোটেল বুক করি। এখানেও তাই করেছিলাম। বুকিং এর সময় পে করতে হয় না। ৬০০ থেকে ১৫০০ ভাটের মধ্যে ২/৩ স্টার হোটেল পাওয়া যায় ওখানে। পাটায়া বীচে হেটে যাওয়ার পথে কয়েকটা বাঙালী হোটেল পেয়েছিলাম। দুজনের খাওয়া দাওয়া ২৫০- ৩০০ ভাটের মধ্যে হল। এদিন বিকেল বেলাটা সমুদ্র সৈকতে কাটিয়ে সন্ধ্যায় হাটতে হাটতে যাওয়া যায় বিখ্যাত ওয়াকিং স্ট্রিট ও স্থানীয় বাজার। পরদিনের জন্য আজ রাতেই কোরাল আইল্যান্ড ট্যুর বুক করা হল। সকাল আটটায় হোটেল থেকে পিক আপ, স্পীড বোর্ডে আইল্যান্ডে যাওয়া আসা, দুপুরে বুফে লাঞ্চ, আবার গাড়ি করে হোটেলে ড্রপ -- সব কিছুই প্যাকেজের মধ্যে (৩০০ ভাট জন প্রতি) । এই আইল্যান্ডে সমুদ্রের জল অসম্ভব স্বচ্ছ। গলা অবধি জলে দাড়িয়েও পায়ের তলার বালিগুলো পরিস্কার দেখা যায়। সাদা বালুকা বেলার একদিকে সমুদ্র আর একদিকে উচু পাহাড়। অসামান্য সুন্দর। বিকাল বেলা এই ট্যুর শেষে আমরা হোটেলে না ফিরে গেলাম আর একটা আকর্ষণীয় স্থানে -- আর্ট ইন প্যারাডাইস। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় দেওয়াল জোড়া 3D আর্ট গ্যালারি।(টিকিট মূল্য 400 ভাট জন প্রতি)। ছবি তোলার স্বর্গ রাজ্য বলা যায়। কখনও মনে হয় প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার মধ্যে রয়েছি, কখনও আবার ভেনিস, কখনও ভয়ঙ্কর জীব জানোয়ারের কাছে দাড়িয়ে আছি, তো কখনও সমুদ্রের তলদেশে প্রাণীজগৎ ইত্যাদি। ওখান থেকে বেরিয়ে বানজারা মার্কেট ঘুরে স্থানীয় কিছু খাবার খেয়ে ঘরে ফিরলাম। পাটায়াতে স্থানীয় যাতয়াত করার জন্য ভাট বাস নামে এক ধরনের ছোট গাড়ি পাওয়া যায়, শহরের বিভিন্ন রুটে চলে। এই গাড়িতে 10 ভাট ভাড়া, যত দূরে বা কাছে যাওয়া হোক না কেন। পরদিন সকালে প্রাতরাশ সেরে আমরা জমটিয়েন বীচ ঘুরে গেলাম ফ্লোটিং মার্কেট (200 ভাট জন প্রতি)। তবে এই মার্কেটটা আমাদের খুব একটা ভালো লাগেনি, এর থেকে ব্যাঙ্ককের ফ্লোটিং মার্কেট অনেক ভালো। এছাড়াও স্যাংচুয়ারী অফ ট্রুথ, শ্রীরাচা জু, বুদ্ধিস্ট মন্দির, লেডি বয়দের অ্যালকাজার সো ইত্যাদি আছে, এগুলোতেও যেতে পারেন আপনার পছন্দ মতো যদি হাতে সময় থাকে। এভাবে আমাদের তিন দিন দুই রাতের পাটায়া সফর শেষ হোল। এবার আমার স্বপ্নের ফুকেট যাওয়ার পালা।
এইখানে 4500 ভাটের মতো ব্যয় হয়েছিল। এর থেকেও কম খরচে এই সব জায়গাগুলো দেখা যায়, সেই টিপস শেষে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। যদি আমার এই অভিজ্ঞতা আপনাদেরকে কিছুটা অনুপ্রাণিত করে বিদেশ ভ্রমণের জন্য তাহলে আমার এই লেখা সার্থক হবে এবং ফুকেট ও ব্যঙ্ককের অভিজ্ঞতা সেয়ার করার ইচ্ছা রইল।
এই লেখাটি যারা বাজেট ট্রাভেলার মূলত তাদের জন্য, আর যারা লাক্সারি ট্রাভেলার তারা এই পোস্টটি এড়িয়ে যেতে পারেন।
অনেক দিন ধরে ইচ্ছা ছিল কোনো ট্যুর অপারেটরের সাহায্য ছাড়াই নিজের মতো করে বিদেশ ভ্রমণ করার। কিন্তু আমার মতো মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে বাজেট একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। তাই গবেষণা শুরু করলাম কিভাবে কম খরচে বিদেশ ট্যুর সম্ভব। আমরা কোলকাতা থেকে কেরালা বা রাজস্থান বা কাশ্মীর ট্যুর করলে 60/70K খরচ হয় দুজনের।এর থেকেও কম খরচে থাইল্যান্ড ট্যুর করা সম্ভব বলে মনে হল।তাই এবার বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের পালা।
অবশেষে সাহস করে দুটো টিকিট কেটে ফেললাম এয়ার এশিয়াতে পেটিএম থেকে। মাত্র ২২,৫০০ টাকা, দুজনের যাওয়া আসা। ফেব্রুয়ারি মাসে ৫ তারিখ যাত্রা। যাত্রার এক সপ্তাহ খানেক আগে প্রয়োজনীয় থাই ভাট কিনে নিলাম। 1 THB = 2.41 INR ছিল তখন। কখনো এয়ারপোর্ট থেকে মুদ্রা বিনিময় করবেন না, অনেকটাই লসের সম্মুখীন হতে হয়। আমি আর আমার স্ত্রীরত্ন বেরিয়ে পড়লাম দুটো কেবিন ট্রলি ব্যাগ নিয়ে ১০ দিনের জন্য। গন্তব্য পাটায়া, ফুকেট, ব্যাঙ্কক। এখানে বলে রাখা ভালো, এয়ার এশিয়ার এই ভাড়ায় শুধু কেবিন ব্যাগ অ্যালাউড। check in luggage এর জন্য এক্সট্রা পে করতে হয়। তাই আমরা শুধু কেবিন ব্যাগ নিয়েছিলাম যা যথেষ্ট ছিল। রাত ১:৪০ ফ্লাইট ছিল কলকাতা থেকে সরাসরি ব্যাঙ্কক। বিমান বন্দরে ঢোকার আগে একটু হালকা টেনসন ছিল, তবে ভীতরে যাওয়ার পর বেশ আনন্দই হচ্ছিল। একের পর এক ফরমালিটিস পার করার পর এসে পড়লাম ইমিগ্রেশন কাউন্টারের সামনে। কি করেন, কোথায় যাচ্ছেন, কেন যাচ্ছেন, এরকম কিছু প্রশ্ন করার পর পাসপোর্টে সশব্দে স্টাম্প মেরে ভীতরে যাওয়ার অনুমতি দিল।
যখন ব্যঙ্কক শহরের মাটিতে নামলাম তখন ওখানে ভোর। ভিসা অন অ্যারাইভাল সম্পূর্ণ ফ্রি। ঘন্টা দুই পর মিলে গেল ভিসা অন অ্যারাইভাল। ওখানকার ইমিগ্রেশন কাউন্টারে কোনো প্রশ্ন ছাড়াই পা দিলাম ডন মিয়ুং এয়ারপোর্টের বাইরে। প্রসঙ্গত একটা কথা বলে রাখি, কেও যদি ভাবেন যে ওখানে গিয়ে ওদের সাথে কিভাবে কমিউনিকেট করবেন,আপনি ইংরেজিতে খুব একটা সড়গড় নন, তাহলে বলব আপনি বেশি ভালো কমিউনিকেট করতে পারবেন। আমি প্রথমে শুদ্ধ ইংরেজিতে কথা বলছিলাম কিন্তু দেখলাম ওরা ঠিক মতো বুঝতে পারছে না। আপনাকে শুধু মেন শব্দগুলো বলতে হবে এবং ব্যকরণ না মেনে, যেমন আমি সিম কার্ড নেওয়ার জন্য একটা মোবাইলের দোকানে জানতে চাইলাম সিম কার্ড আছে কিনা। তিনি উত্তর দিলেন সিম কার্ড নট হ্যাভ। যাইহোক,আমাদের প্রথম গন্তব্য পাটায়া । সুবর্ণভূমি এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি পাটায়া বাস আছে কিন্তু ডন মিয়ুং থেকে সরাসরি পাটায়া যাওয়ার বাস নেই। তাই ওখান থেকে প্রথম A1 বাস ধরে ৩০ ভাট দিয়ে যাওয়া হল মো চিত বাস টার্মিনাল, আর সেখান থেকে সোজা পাটায়া (১২০ ভাট) । সব গুলোই ঝা চকচকে বাতানুকূল বাস। পুরো ট্যুরে আমার টার্গেট ছিল যতটা সম্ভব ট্যাক্সি বর্জন করা এবং পাবলিক যানবাহন ব্যবহার করা। যাইহোক, বেলা ১২ টার মধ্যে পাটায়া পৌঁছে গেলাম এবং বাস থেকে নেমে গুগল ম্যাপের সাহায্য নিয়ে হোটেল। আমি সাধারণত booking.com থেকে হোটেল বুক করি। এখানেও তাই করেছিলাম। বুকিং এর সময় পে করতে হয় না। ৬০০ থেকে ১৫০০ ভাটের মধ্যে ২/৩ স্টার হোটেল পাওয়া যায় ওখানে। পাটায়া বীচে হেটে যাওয়ার পথে কয়েকটা বাঙালী হোটেল পেয়েছিলাম। দুজনের খাওয়া দাওয়া ২৫০- ৩০০ ভাটের মধ্যে হল। এদিন বিকেল বেলাটা সমুদ্র সৈকতে কাটিয়ে সন্ধ্যায় হাটতে হাটতে যাওয়া যায় বিখ্যাত ওয়াকিং স্ট্রিট ও স্থানীয় বাজার। পরদিনের জন্য আজ রাতেই কোরাল আইল্যান্ড ট্যুর বুক করা হল। সকাল আটটায় হোটেল থেকে পিক আপ, স্পীড বোর্ডে আইল্যান্ডে যাওয়া আসা, দুপুরে বুফে লাঞ্চ, আবার গাড়ি করে হোটেলে ড্রপ -- সব কিছুই প্যাকেজের মধ্যে (৩০০ ভাট জন প্রতি) । এই আইল্যান্ডে সমুদ্রের জল অসম্ভব স্বচ্ছ। গলা অবধি জলে দাড়িয়েও পায়ের তলার বালিগুলো পরিস্কার দেখা যায়। সাদা বালুকা বেলার একদিকে সমুদ্র আর একদিকে উচু পাহাড়। অসামান্য সুন্দর। বিকাল বেলা এই ট্যুর শেষে আমরা হোটেলে না ফিরে গেলাম আর একটা আকর্ষণীয় স্থানে -- আর্ট ইন প্যারাডাইস। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় দেওয়াল জোড়া 3D আর্ট গ্যালারি।(টিকিট মূল্য 400 ভাট জন প্রতি)। ছবি তোলার স্বর্গ রাজ্য বলা যায়। কখনও মনে হয় প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার মধ্যে রয়েছি, কখনও আবার ভেনিস, কখনও ভয়ঙ্কর জীব জানোয়ারের কাছে দাড়িয়ে আছি, তো কখনও সমুদ্রের তলদেশে প্রাণীজগৎ ইত্যাদি। ওখান থেকে বেরিয়ে বানজারা মার্কেট ঘুরে স্থানীয় কিছু খাবার খেয়ে ঘরে ফিরলাম। পাটায়াতে স্থানীয় যাতয়াত করার জন্য ভাট বাস নামে এক ধরনের ছোট গাড়ি পাওয়া যায়, শহরের বিভিন্ন রুটে চলে। এই গাড়িতে 10 ভাট ভাড়া, যত দূরে বা কাছে যাওয়া হোক না কেন। পরদিন সকালে প্রাতরাশ সেরে আমরা জমটিয়েন বীচ ঘুরে গেলাম ফ্লোটিং মার্কেট (200 ভাট জন প্রতি)। তবে এই মার্কেটটা আমাদের খুব একটা ভালো লাগেনি, এর থেকে ব্যাঙ্ককের ফ্লোটিং মার্কেট অনেক ভালো। এছাড়াও স্যাংচুয়ারী অফ ট্রুথ, শ্রীরাচা জু, বুদ্ধিস্ট মন্দির, লেডি বয়দের অ্যালকাজার সো ইত্যাদি আছে, এগুলোতেও যেতে পারেন আপনার পছন্দ মতো যদি হাতে সময় থাকে। এভাবে আমাদের তিন দিন দুই রাতের পাটায়া সফর শেষ হোল। এবার আমার স্বপ্নের ফুকেট যাওয়ার পালা।
এইখানে 4500 ভাটের মতো ব্যয় হয়েছিল। এর থেকেও কম খরচে এই সব জায়গাগুলো দেখা যায়, সেই টিপস শেষে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। যদি আমার এই অভিজ্ঞতা আপনাদেরকে কিছুটা অনুপ্রাণিত করে বিদেশ ভ্রমণের জন্য তাহলে আমার এই লেখা সার্থক হবে এবং ফুকেট ও ব্যঙ্ককের অভিজ্ঞতা সেয়ার করার ইচ্ছা রইল।