অফিসে কাজের চাপে যখন মাথা ব্যাথা বেড়েই চলছে ,বাড়িতে বার বার শীত কাল চলে গেলে ঘুরতে যাবার কত অসুবিধা (অর্থাৎ এবার ঘুরতে যেতেই হবে) শুনে শুনে প্রায় পাগল অবস্থা।
গৃহিণীর ইচ্ছা পুরী যাবার আর ও দিকে ট্রেন এ যথারীতি টিকেট পেলাম না। তখন গৃহিনী তাল তুললেন "গাড়ি নিয়ে পুরীগেলে হয়না??? কত লোক তো যায় ..." । কথাটা শুনে হাঁটু তে আর মনে কাঁপুনি উঠলো, খানিক ভয় এবং আনন্দ মিশ্রিত উত্তেজনা আরকি। অফিসের বসের কাছে ছুটি চাইতে তিনি এমন ভাবে তাকালেন যেন ওনার কিডনি চেয়ে ফেলেছি। অনেক বাক্য ব্যয়ের পর উনি দোলে র দিন অফিসে আসার পরিবর্তে উনি সর্বাধিক এক দিন ছুটি মঞ্জুর করতে রাজি হলেন(কি ভালো না আমার বস!!!!)। অতএব পুরী বাদ গেল আর নতুন জায়গার খোঁজ শুরু হলো।
এমন অবস্থায় আমাদের উইকেন্ড ট্যুর এর এক ডাক্তার বাবুর পোস্ট থেকেএই খোঁজ পেলাম লাল কাঁকড়া সৈকত বা দক্ষিণ পুরুষোত্তমপুর সৈকত এর ।
দূর ভাষ যোগে কথা শ্রী বিধু মহারাজ আর সাথে কথা বলে বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম এ বুকিং করে ফেলা গেল দুদিনের জন্য। ২৪ ফেব্রুয়ারি বেরিয়ে পড়লাম কন্যা ও গৃহিনী সহ । সঙ্গে গেলেন আমার ছোটবেলার বন্ধু সাথে তার সুপুত্র ও গৃহিনী আর আমাদের আর এক চিরযুবক চিরকুমার বন্ধু । আটটা নাগাদ বেরোলাম আমরা। পথের প্রাতরাশ হলো কোলাঘাট আর এক্সপ্রেস প্লাজা তে। তারপর বন্ধুর Ritz আর আমাদের alto k10 ছুটলো গন্তব্য র দিকে। নন্দকুমার পৌঁছে রাস্তা খুবই শুরু হয়ে পড়ায় বেশ খানিকটা সময় খুবই ধীর গতিতে চালাতে হলো গাড়ি। তারপর আবার গাড়ি ছুটলো জোরে। gps ভরসা করে পৌঁছে গেলাম আমাদের গন্তব্য বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমে দুপুর দেড়টায়| রাস্তায় দেরি হয়ে গেছিলো একটু তাই অল্প উদ্বেগ নিয়ে আমাদের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন আশ্রমের সর্বেসর্বা শ্রী বিধু মহারাজ। অতী সদাশয় সদা হাস্যময় অতি শান্ত অমায়িক ও ভদ্রলোক বিধু মহারাজ আমাদের স্বাদর আপ্যায়ন করলেন। আমরা স্নান করে বসে গেলাম খেতে। খিদের মুখে যা পাওয়া যায় তাই অমৃত সম লাগে আর আশ্রমের খাবার মায়ের হাতের রান্না মনে পরিয়ে দে এ এমনি যত্ন করে করা রান্না আর পরিবেশন । পুরো আয়োজনে কোথাও আন্তরিকতার অভাব নেই এবং কোথাও বাণিজ্যিক মনোভাব নেই। মনে হবে মা না হলে নিশ্চই মাসি বা পিসির বাড়ি খেতে বসেছি।
আমরা যে দুদিন ছিলাম এক মুহূর্তের জন্যেও এই অনভূতি ছাড়া অন্য কিছু মনে হয়নি।
এই আশ্রমে ৪০ জন আবাসিক ছাত্র থাকে আর আশ্রম সংলগ্ন বিদ্যালয় পড়াশুনা করে। অনাবাসিক ছাত্রদের/ ছাত্রীদের সকালে বিদ্যালয়ের বাস এ করে নিয়ে আসা হয় ও পৌঁছে দেওয়া হয়। সকালেও বিকেলে ও প্রতিটি ভোজনের আগে ৪০ টি বালকের কণ্ঠে ধ্বনিত প্রার্থনা মনকে এক অভূতপূর্ব শান্তির অনুভূতি দেয়।
যা আশা করে গেছি লাম তার চেয়েও বেশি সুন্দর আর বড় ঘরগুলি তে আমাদের থাকার ব্যবস্থা হলো। প্রতি ঘরে একটি করে দ্বি শয্যা ও একটি একক বিছানা। ঘরে এছাড়াও আছে একটি করে যথেষ্ট বড় western style attached bathroom o basin, আয়না, দুটি ছাদ পাখা পর্যাপ্ত কাপড় রাখার আঙটা ও অতি প্রয়োজনীয় প্লাগ পয়েন্ট চারজিং আর জন্য । আমরা লোডশেডিং পাইনি তবে ঝড় বৃষ্টির সময় হতেও পারে বলে শুনলাম।
ভাতঘুম সেরেই আলপথ ধরে ছুটলাম ঢিল ছোড়া দূরের সমুদ্র সৈকতে। পথে দুপাশে সব্জি ক্ষেত দেখতে দেখতে এক বিশাল ঝাউ গাছ পর করেই দিগন্ত বিস্তৃত সমুদ্র সৈকতের ১৮০° পরিদৃশ্য। সুন্দর পরিষ্কার সৈকত,কয়েকজন জেলে তাদের নৌকা ছাড়া আর আমরা ছাড়া কেউই ছিলেন না, যেন একটি ব্যক্তিগত সমুদ্র সৈকত এ আছি এমন অনুভূতি হচ্ছিল। অপটু হাতে মনের খুশিতে তোলা হলো বেশ কিছু ছবি। আশ্রমে ফিরে বন্ধুর গাড়িতে করে গেলাম মন্দারমনির সর্ব লোক পরিচিত বেশ জনবহুল সৈকতে। সন্ধ্যাটা ঐখানে কাটিয়ে ফেরা হলো আবার আশ্রমে।
পরের দিনটা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্তের মধ্যে শিশুদের আর নিজে দের খাবার সময় ছাড়া পুরোটাই কাটানো হলো সমুদ্র সৈকতে। খুব সুন্দর সময় কাটালাম। বিকেলে আবার বন্ধুদের উৎসাহে দিঘা থেকে ঘুরে এলাম । ২৬ তারিখ সকালে আশ্রমে প্রাতরাশ করে ধীরে সুস্থে বেরোলাম নিজ নিজ বাড়ির উদ্দেশে। বিধুমহারাজ বার বার করে আবার ওখানে যাবার নিমন্ত্রণ জানালেন আর শুভ যাত্রা কামনা করে বললেন যেন বাড়ি পৌঁছে অবশ্যই ওনাকে একবার জানিয়ে দেই পৌঁছনোর কথা। আবার মনে হলো যেন এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি যাচ্ছি এমনি আন্তরিক উনার ব্যবহার।
গাড়ি আবার ছুটে চললো হাইওয়ে ধরে বাড়ির দিকে দুদিনের অন্তর্জাল এবং আধুনিক প্রযুক্তি থেকে অবসর হলো শেষ তবে আরো বেশ কিছুদিন যান্ত্রিক জীবন যাপনের জন্য অনেকটা শক্তি জুগিয়ে দিল। আবার যাবার প্রতিশ্রুতি সহ বিধু মহারাজ কে দূর ভাষ এ জানালাম আমাদের বাড়ি পৌঁছনোর খবর আর আমাদের এবারের ঝটিকা সফর শেষ হলো।
বিঃ দ্র
থাকার খরচ জন প্রতি ৫০০ টাকা প্রতিদিন মাত্র।
যোগাযোগ :
শ্রী বিধু মহারাজ
দূরভাষ : +918116793234
ওখানে পৌঁছানোর উপায়
১. ট্রেন এ কাঁথি বা রামনগর গিয়ে ওখান থেকে ট্রেকার বা ভাড়ার গাড়ি করে বা বিধু মহারাজ আর সাথে কথা বলে রাখলে ওরাও গাড়ি পাঠিয়ে নিয়ে আসবেন আবার পৌঁছেও দেবেন তবে কার জন্য আলাদা খরচ লাগবে।
২. বাস এ করে চাউলখোলা পৌঁছে ওখান থেকে আগের মতোই ট্রেকার বা ভাড়ার গাড়ি করে বা বিধু মহারাজ আর সাথে কথা বলে রাখলে ওরাও গাড়ি পাঠিয়ে নিয়ে আসবেন আবার পৌঁছেও দেবেন তবে কার জন্য আলাদা খরচ লাগবে।
৩. নিজেদের গাড়িতে গেলে একেবারে আশ্রম অবধি পৌঁছে যাবেন আর ওখানে গাড়ি রাখার ও সুব্যবস্থা আছে ।
প্রথম লেখার ত্রুটি নিজ গুনে ক্ষমা করে আরো ভ্রমণ করার এবং ভ্রমণ আখ্যান লেখার অনুপ্রেনা দেবেন বন্ধুরা এই আশায় বুক বেঁধে অনেক দোনামোনা করেও পোস্ট তা করেই দিলাম। কিছু ছবিও দিলাম । কোনো তথ্য ভুলঅনে হলে বা তথ্য যোগ করতে হলেও বলবেন ।কেমন লাগলো জানাবেন।
#লাল-কাঁকড়া-সৈকত #দক্ষিণ-পুরুষোত্তমপুর-সৈকত #lal #kankra #crab #beach
#medinipur #kontai #kanthi #Vivekananda #mission #seabeach #digha #mandarmani #bay-of-bengal #jhauban #nalban
#সমুদ্র #সৈকত #পুরী #বিবেকানন্দ #মিশন #₹৫০০ #₹500 #ট্রেন #বাস
গৃহিণীর ইচ্ছা পুরী যাবার আর ও দিকে ট্রেন এ যথারীতি টিকেট পেলাম না। তখন গৃহিনী তাল তুললেন "গাড়ি নিয়ে পুরীগেলে হয়না??? কত লোক তো যায় ..." । কথাটা শুনে হাঁটু তে আর মনে কাঁপুনি উঠলো, খানিক ভয় এবং আনন্দ মিশ্রিত উত্তেজনা আরকি। অফিসের বসের কাছে ছুটি চাইতে তিনি এমন ভাবে তাকালেন যেন ওনার কিডনি চেয়ে ফেলেছি। অনেক বাক্য ব্যয়ের পর উনি দোলে র দিন অফিসে আসার পরিবর্তে উনি সর্বাধিক এক দিন ছুটি মঞ্জুর করতে রাজি হলেন(কি ভালো না আমার বস!!!!)। অতএব পুরী বাদ গেল আর নতুন জায়গার খোঁজ শুরু হলো।
এমন অবস্থায় আমাদের উইকেন্ড ট্যুর এর এক ডাক্তার বাবুর পোস্ট থেকেএই খোঁজ পেলাম লাল কাঁকড়া সৈকত বা দক্ষিণ পুরুষোত্তমপুর সৈকত এর ।
দূর ভাষ যোগে কথা শ্রী বিধু মহারাজ আর সাথে কথা বলে বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম এ বুকিং করে ফেলা গেল দুদিনের জন্য। ২৪ ফেব্রুয়ারি বেরিয়ে পড়লাম কন্যা ও গৃহিনী সহ । সঙ্গে গেলেন আমার ছোটবেলার বন্ধু সাথে তার সুপুত্র ও গৃহিনী আর আমাদের আর এক চিরযুবক চিরকুমার বন্ধু । আটটা নাগাদ বেরোলাম আমরা। পথের প্রাতরাশ হলো কোলাঘাট আর এক্সপ্রেস প্লাজা তে। তারপর বন্ধুর Ritz আর আমাদের alto k10 ছুটলো গন্তব্য র দিকে। নন্দকুমার পৌঁছে রাস্তা খুবই শুরু হয়ে পড়ায় বেশ খানিকটা সময় খুবই ধীর গতিতে চালাতে হলো গাড়ি। তারপর আবার গাড়ি ছুটলো জোরে। gps ভরসা করে পৌঁছে গেলাম আমাদের গন্তব্য বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমে দুপুর দেড়টায়| রাস্তায় দেরি হয়ে গেছিলো একটু তাই অল্প উদ্বেগ নিয়ে আমাদের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন আশ্রমের সর্বেসর্বা শ্রী বিধু মহারাজ। অতী সদাশয় সদা হাস্যময় অতি শান্ত অমায়িক ও ভদ্রলোক বিধু মহারাজ আমাদের স্বাদর আপ্যায়ন করলেন। আমরা স্নান করে বসে গেলাম খেতে। খিদের মুখে যা পাওয়া যায় তাই অমৃত সম লাগে আর আশ্রমের খাবার মায়ের হাতের রান্না মনে পরিয়ে দে এ এমনি যত্ন করে করা রান্না আর পরিবেশন । পুরো আয়োজনে কোথাও আন্তরিকতার অভাব নেই এবং কোথাও বাণিজ্যিক মনোভাব নেই। মনে হবে মা না হলে নিশ্চই মাসি বা পিসির বাড়ি খেতে বসেছি।
আমরা যে দুদিন ছিলাম এক মুহূর্তের জন্যেও এই অনভূতি ছাড়া অন্য কিছু মনে হয়নি।
এই আশ্রমে ৪০ জন আবাসিক ছাত্র থাকে আর আশ্রম সংলগ্ন বিদ্যালয় পড়াশুনা করে। অনাবাসিক ছাত্রদের/ ছাত্রীদের সকালে বিদ্যালয়ের বাস এ করে নিয়ে আসা হয় ও পৌঁছে দেওয়া হয়। সকালেও বিকেলে ও প্রতিটি ভোজনের আগে ৪০ টি বালকের কণ্ঠে ধ্বনিত প্রার্থনা মনকে এক অভূতপূর্ব শান্তির অনুভূতি দেয়।
যা আশা করে গেছি লাম তার চেয়েও বেশি সুন্দর আর বড় ঘরগুলি তে আমাদের থাকার ব্যবস্থা হলো। প্রতি ঘরে একটি করে দ্বি শয্যা ও একটি একক বিছানা। ঘরে এছাড়াও আছে একটি করে যথেষ্ট বড় western style attached bathroom o basin, আয়না, দুটি ছাদ পাখা পর্যাপ্ত কাপড় রাখার আঙটা ও অতি প্রয়োজনীয় প্লাগ পয়েন্ট চারজিং আর জন্য । আমরা লোডশেডিং পাইনি তবে ঝড় বৃষ্টির সময় হতেও পারে বলে শুনলাম।
ভাতঘুম সেরেই আলপথ ধরে ছুটলাম ঢিল ছোড়া দূরের সমুদ্র সৈকতে। পথে দুপাশে সব্জি ক্ষেত দেখতে দেখতে এক বিশাল ঝাউ গাছ পর করেই দিগন্ত বিস্তৃত সমুদ্র সৈকতের ১৮০° পরিদৃশ্য। সুন্দর পরিষ্কার সৈকত,কয়েকজন জেলে তাদের নৌকা ছাড়া আর আমরা ছাড়া কেউই ছিলেন না, যেন একটি ব্যক্তিগত সমুদ্র সৈকত এ আছি এমন অনুভূতি হচ্ছিল। অপটু হাতে মনের খুশিতে তোলা হলো বেশ কিছু ছবি। আশ্রমে ফিরে বন্ধুর গাড়িতে করে গেলাম মন্দারমনির সর্ব লোক পরিচিত বেশ জনবহুল সৈকতে। সন্ধ্যাটা ঐখানে কাটিয়ে ফেরা হলো আবার আশ্রমে।
পরের দিনটা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্তের মধ্যে শিশুদের আর নিজে দের খাবার সময় ছাড়া পুরোটাই কাটানো হলো সমুদ্র সৈকতে। খুব সুন্দর সময় কাটালাম। বিকেলে আবার বন্ধুদের উৎসাহে দিঘা থেকে ঘুরে এলাম । ২৬ তারিখ সকালে আশ্রমে প্রাতরাশ করে ধীরে সুস্থে বেরোলাম নিজ নিজ বাড়ির উদ্দেশে। বিধুমহারাজ বার বার করে আবার ওখানে যাবার নিমন্ত্রণ জানালেন আর শুভ যাত্রা কামনা করে বললেন যেন বাড়ি পৌঁছে অবশ্যই ওনাকে একবার জানিয়ে দেই পৌঁছনোর কথা। আবার মনে হলো যেন এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি যাচ্ছি এমনি আন্তরিক উনার ব্যবহার।
গাড়ি আবার ছুটে চললো হাইওয়ে ধরে বাড়ির দিকে দুদিনের অন্তর্জাল এবং আধুনিক প্রযুক্তি থেকে অবসর হলো শেষ তবে আরো বেশ কিছুদিন যান্ত্রিক জীবন যাপনের জন্য অনেকটা শক্তি জুগিয়ে দিল। আবার যাবার প্রতিশ্রুতি সহ বিধু মহারাজ কে দূর ভাষ এ জানালাম আমাদের বাড়ি পৌঁছনোর খবর আর আমাদের এবারের ঝটিকা সফর শেষ হলো।
বিঃ দ্র
থাকার খরচ জন প্রতি ৫০০ টাকা প্রতিদিন মাত্র।
যোগাযোগ :
শ্রী বিধু মহারাজ
দূরভাষ : +918116793234
ওখানে পৌঁছানোর উপায়
১. ট্রেন এ কাঁথি বা রামনগর গিয়ে ওখান থেকে ট্রেকার বা ভাড়ার গাড়ি করে বা বিধু মহারাজ আর সাথে কথা বলে রাখলে ওরাও গাড়ি পাঠিয়ে নিয়ে আসবেন আবার পৌঁছেও দেবেন তবে কার জন্য আলাদা খরচ লাগবে।
২. বাস এ করে চাউলখোলা পৌঁছে ওখান থেকে আগের মতোই ট্রেকার বা ভাড়ার গাড়ি করে বা বিধু মহারাজ আর সাথে কথা বলে রাখলে ওরাও গাড়ি পাঠিয়ে নিয়ে আসবেন আবার পৌঁছেও দেবেন তবে কার জন্য আলাদা খরচ লাগবে।
৩. নিজেদের গাড়িতে গেলে একেবারে আশ্রম অবধি পৌঁছে যাবেন আর ওখানে গাড়ি রাখার ও সুব্যবস্থা আছে ।
প্রথম লেখার ত্রুটি নিজ গুনে ক্ষমা করে আরো ভ্রমণ করার এবং ভ্রমণ আখ্যান লেখার অনুপ্রেনা দেবেন বন্ধুরা এই আশায় বুক বেঁধে অনেক দোনামোনা করেও পোস্ট তা করেই দিলাম। কিছু ছবিও দিলাম । কোনো তথ্য ভুলঅনে হলে বা তথ্য যোগ করতে হলেও বলবেন ।কেমন লাগলো জানাবেন।
#লাল-কাঁকড়া-সৈকত #দক্ষিণ-পুরুষোত্তমপুর-সৈকত #lal #kankra #crab #beach
#medinipur #kontai #kanthi #Vivekananda #mission #seabeach #digha #mandarmani #bay-of-bengal #jhauban #nalban
#সমুদ্র #সৈকত #পুরী #বিবেকানন্দ #মিশন #₹৫০০ #₹500 #ট্রেন #বাস