প্রাচীন বিল্কেশ্বর মহাদেব মন্দির (হরিদ্বার)
"প্রাচীন বিল্কেশ্বর মন্দির"
বর্ণনা :-
১.শান্ত পরিবেশ আর বাইরে সুবিশাল ভাবে লেখা আছে মন্দিরের মাহাত্ম্য যা আপনাকে একপলকের জন্য হলেও ভক্তির সাগরে নিয়ে যাবে মনকে শান্ত করবে৷
২. ভিতরে অনেকগুলি চোখজুড়ানো সাদা রং এর মন্দিরের কোলাজ৷
৩.ভিতরে শিব সহ,হনুমান,মাসন্তোষী সহ অনেক বিগ্রত পর পর পাবেন৷
৪.পুরো মন্দিরের চারিদিক পরিবেষ্টিত হয়ে আছে বেলগাছ৷অজস্র বেল গাছের শোভা আপনাকে মুগ্ধ করবেই৷
কথিত আছে: পার্বতী নাকি শংকর মহাদেবকে পাবার জন্য ৩০০ বছর তপস্যা করেছিলেন এবং ১২ বছরের অধিক কাল কোনো অন্য খাবার স্পর্শ করেননি ! খেতেন শুধুই বেলপাতা৷
.....তাই শেষে বলি" কৃপা দৃষ্টি তুমহারি,ত্রিভুবন সুখ দাতা"৷
................হর হর মহাদেব (শেষ)
"প্রাচীন বিল্কেশ্বর মন্দির"
বর্ণনা :-
১.শান্ত পরিবেশ আর বাইরে সুবিশাল ভাবে লেখা আছে মন্দিরের মাহাত্ম্য যা আপনাকে একপলকের জন্য হলেও ভক্তির সাগরে নিয়ে যাবে মনকে শান্ত করবে৷
২. ভিতরে অনেকগুলি চোখজুড়ানো সাদা রং এর মন্দিরের কোলাজ৷
৩.ভিতরে শিব সহ,হনুমান,মাসন্তোষী সহ অনেক বিগ্রত পর পর পাবেন৷
৪.পুরো মন্দিরের চারিদিক পরিবেষ্টিত হয়ে আছে বেলগাছ৷অজস্র বেল গাছের শোভা আপনাকে মুগ্ধ করবেই৷
কথিত আছে: পার্বতী নাকি শংকর মহাদেবকে পাবার জন্য ৩০০ বছর তপস্যা করেছিলেন এবং ১২ বছরের অধিক কাল কোনো অন্য খাবার স্পর্শ করেননি ! খেতেন শুধুই বেলপাতা৷
.....তাই শেষে বলি" কৃপা দৃষ্টি তুমহারি,ত্রিভুবন সুখ দাতা"৷
................হর হর মহাদেব (শেষ)