দ্বিঘাত করণী ( Quadratic Surds )
সূচনা (Introduction)
আমরা এর আগে স্বভাবিক সংখ্যা, পূর্ণ সংখ্যা, পূর্ণবর্গ সংখ্যা, ধনাত্মক ও ঋণাত্মক সংখ্যা, জোড় ও বিজোড় সংখ্যা, মৌলিক ও যৌগিক সংখ্যা ভগ্নাংশ ও দশমিক সংখ্যা, মূলদ ও অমূলদ সংখ্যা সম্মদ্ধে জেনেছি । আমরা জানি 2 এর বর্গ 4 তাই 4 এর বর্গমূল 2, অঙ্কের ভাষায় 4–√=2
আবার -2 ও হয় , সুতরাং 4 এর বর্গমূল (+2) এবং (-2) হবে ।
তেমনি
53=125⇒125−−−√3=534=81⇒81−−√4=325=32⇒32−−√5=2
বর্গমূল চিহ্নটির ক্ষেত্রে সাধারণত √
ব্যবহার করা হয়, ঘনমূল √3 চিহ্ন দিয়ে, চতুর্থমূল √4 চিহ্ন দিয়ে, এবং পঞ্চমমুল √5
চিহ্ন দিয়ে বোঝানো হয় ।
যে মূলগুলি উপরে উল্লেখ করা হয়েছে তাদের মান দুটি পূর্ণ সংখ্যার অনুপাতে প্রকাশ করা যায় অর্থাৎ মানগুলি প্রত্যেকে মূলদ হবে । কিন্তু সবসময় তা হয়না । যেমন 2–√,3–√,5–√3
ইত্যাদির মান সম্পূর্ণরূপে নির্ণয় করা যায় না ।
কোনো ধনাত্মক মূলদ সংখ্যার যে সব মূল এর মান সম্পূর্ণরূপে নির্ণয় করা যায় না তাদের করণী (Surd) বলে ।
যেমন 2–√,3–√,5–√3
ইত্যাদি হল করণী, কিন্তু 4–√,8–√3,27−−√3
ইত্যাদি করণী আকারে থাকলেও করণী নয় । কারণ এদের মান সম্পূর্ণরূপে নির্ণয় করা যায় ।
মূলদ সংখ্যা (Rational number) -কোনো সংখ্যাকে যদি দুটি পূর্ণ সংখ্যার অনুপাতের আকারে প্রকাশ করা হয় তবে সেই সংখ্যাকে মূলদ সংখ্যা (Rational number) বলে । যেমন -3, 1, 10, 23,−35,36
ইত্যাদি ।
অমূলদ সংখ্যা (Irrational number) -যে সব সংখ্যা কে দুটি পর্ণ সংখ্যার আকারে প্রকাশ করা যায় না তাদের অমূলদ সংখ্যা (Irrational number) বলে । যেমন 2–√,3–√,5–√3,π
ইত্যাদি ।
দেখা যাচ্ছে যে 2–√,3–√,5–√3
এরা করণী এবং অমূলদ সংখ্যা , কিন্তু π
করণী নয় অথচ অমূলদ সংখ্যা । তাই আমরা বলতে পারি সব করণী অমূলদ সংখ্যা কিন্তু সব মূলদ সংখ্যা করণী নয় ।
সূচনা (Introduction)
আমরা এর আগে স্বভাবিক সংখ্যা, পূর্ণ সংখ্যা, পূর্ণবর্গ সংখ্যা, ধনাত্মক ও ঋণাত্মক সংখ্যা, জোড় ও বিজোড় সংখ্যা, মৌলিক ও যৌগিক সংখ্যা ভগ্নাংশ ও দশমিক সংখ্যা, মূলদ ও অমূলদ সংখ্যা সম্মদ্ধে জেনেছি । আমরা জানি 2 এর বর্গ 4 তাই 4 এর বর্গমূল 2, অঙ্কের ভাষায় 4–√=2
আবার -2 ও হয় , সুতরাং 4 এর বর্গমূল (+2) এবং (-2) হবে ।
তেমনি
53=125⇒125−−−√3=534=81⇒81−−√4=325=32⇒32−−√5=2
বর্গমূল চিহ্নটির ক্ষেত্রে সাধারণত √
ব্যবহার করা হয়, ঘনমূল √3 চিহ্ন দিয়ে, চতুর্থমূল √4 চিহ্ন দিয়ে, এবং পঞ্চমমুল √5
চিহ্ন দিয়ে বোঝানো হয় ।
যে মূলগুলি উপরে উল্লেখ করা হয়েছে তাদের মান দুটি পূর্ণ সংখ্যার অনুপাতে প্রকাশ করা যায় অর্থাৎ মানগুলি প্রত্যেকে মূলদ হবে । কিন্তু সবসময় তা হয়না । যেমন 2–√,3–√,5–√3
ইত্যাদির মান সম্পূর্ণরূপে নির্ণয় করা যায় না ।
কোনো ধনাত্মক মূলদ সংখ্যার যে সব মূল এর মান সম্পূর্ণরূপে নির্ণয় করা যায় না তাদের করণী (Surd) বলে ।
যেমন 2–√,3–√,5–√3
ইত্যাদি হল করণী, কিন্তু 4–√,8–√3,27−−√3
ইত্যাদি করণী আকারে থাকলেও করণী নয় । কারণ এদের মান সম্পূর্ণরূপে নির্ণয় করা যায় ।
মূলদ সংখ্যা (Rational number) -কোনো সংখ্যাকে যদি দুটি পূর্ণ সংখ্যার অনুপাতের আকারে প্রকাশ করা হয় তবে সেই সংখ্যাকে মূলদ সংখ্যা (Rational number) বলে । যেমন -3, 1, 10, 23,−35,36
ইত্যাদি ।
অমূলদ সংখ্যা (Irrational number) -যে সব সংখ্যা কে দুটি পর্ণ সংখ্যার আকারে প্রকাশ করা যায় না তাদের অমূলদ সংখ্যা (Irrational number) বলে । যেমন 2–√,3–√,5–√3,π
ইত্যাদি ।
দেখা যাচ্ছে যে 2–√,3–√,5–√3
এরা করণী এবং অমূলদ সংখ্যা , কিন্তু π
করণী নয় অথচ অমূলদ সংখ্যা । তাই আমরা বলতে পারি সব করণী অমূলদ সংখ্যা কিন্তু সব মূলদ সংখ্যা করণী নয় ।