Churn : Universal Friendship
Welcome to the CHURN!

To take full advantage of everything offered by our forum,
Please log in if you are already a member,
or
Join our community if you've not yet.


Churn : Universal Friendship
Welcome to the CHURN!

To take full advantage of everything offered by our forum,
Please log in if you are already a member,
or
Join our community if you've not yet.

Churn : Universal Friendship
Would you like to react to this message? Create an account in a few clicks or log in to continue.

Churn : Universal Friendship Log in

PEACE , LOVE and UNITY


description সিল্ক রুট (পূর্ব সিকিম) Empty সিল্ক রুট (পূর্ব সিকিম)

more_horiz
বেড়ানোর গল্প – সিল্ক রুট (পূর্ব সিকিম)
ভূমিকা (২৭-০৫-২০১৬)
 সিল্ক রুট (পূর্ব সিকিম) Fb_img20
 সিল্ক রুট (পূর্ব সিকিম) Fb_img21
 সিল্ক রুট (পূর্ব সিকিম) Fb_img22

আবার একটা গরমের ছুটি | ঠিক এক বছর পেরিয়ে | আমার নয়, বাচ্ছাদের স্কুলের ছুটি | কিন্তু পালিয়ে যাবার চিন্তা কেবল আমার | শহর থেকে, ভীড় - গরম থেকে , কাজের চাপ থেকে, দমবন্ধ করা গ্রতিদিনের চেনা পরিবেশ - পরিস্থিতি থেকে | হ্যাঁ, আবার বেড়াতে যাচ্ছি |

এই এক বছরে বদলে গেছে কত কিছুই পৃথিবী জুড়ে | পারিবারিক , সামাজিক , ব্যবসায়িক | গতবার গিয়েছিলাম ডুয়ার্স | আমরা সবাই - মানে আমার মা, বউ, মেয়ে, ছেলে, শাশুড়ি মা, শ্বশুড়মশাই | বাবা চলে গেছেন অনেকদিন | কিন্তু বেড়ানোর সময় এলেই তাঁর কথা বেশী করে মনে পড়ে | কেননা বেড়ানোর নেশা রক্তসূত্রে তাঁর থেকেই পাওয়া | এবারে শ্বশুড়মশাই ও নেই | ডিসেম্বরে তিনি হঠাৎ করে চলে গেলেন | আর শাশুড়ি মা আপাতত হায়দ্রাবাদে দাদার কাছে |

গত কদিন ধরেই জোড় প্রস্তুতি | কেনাকাটা, ব্যাগ গোছানো, লিস্টি মিলিয়ে দেখা কিছু ভুল হল কিনা | ছেলে মেয়ের খুব উত্তেজনা | প্রতিদিনই কাউন্টডাউন |


অবশেষে আজ যাত্রা শুরু | উবেরে চেপে হাওড়া স্টেশন | শতাব্দীতে নিউ জলপাইগুড়ি | আগামীকাল সকালে রওনা দেব গাড়ীতে | গন্তব্য পূর্ব সিকিম |

 
সিল্ক রুট পূর্ব সিকিম এবং অধুনা তিব্বতের লাসা কে যুক্ত করেছে নাথুলা এবং জেলেপ লা পাস এর মাধ্যমে | সিল্ক রুটের ঐতিহাসিক তাৎপর্য প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সভ্যতার বিনিময় - বিশেষত চীনা, ভারতীয়, ফার্সি, আরব, প্রাচীন গ্রিক ও রোমান সংস্কৃতির আদান প্রদান |


এই সিল্ক রুট ও তার আশেপাশের অঞ্চল এবার আমাদের ভ্রমন তালিকায় |

সিকিম আগে আমি বহুবার এসেছি | বেড়াতে এবং ব্যবসায়িক কারনেও | কিন্তু সে সবই গ্যাংটক বা পেলিং ঘিরে | এবার তাই কিছুটা নতুন, অজ্ঞাত বা স্বল্প পরিচিত জায়গাতে যাবার পরিকল্পনা |


আর এবারই প্রথম বেড়ানোর গল্প লেখার চেষ্টা বাংলায় :


"চার দেয়ালের গন্ডী ছেড়ে,

সদলবলে জুটি |

ব্যস্তবাগীশ শ্রান্তি ঝেড়ে,

গ্রীষ্মকালীন ছুটি |

দিনকয়েকের অব্যাহতি,

অর্থ চেয়ে দামী |

সমতলের পাহাড় মতি ,

আমরা সিকিম গামী |"

description সিল্ক রুট (পূর্ব সিকিম) EmptyRe: সিল্ক রুট (পূর্ব সিকিম)

more_horiz
"সিল্করুট" -- আমার খুব পছন্দের একটা ঠিকানা। পূর্ব সিকিমের অন্যতম সুন্দর এই জায়গাটিতে অনেক দিন ধরেই যাওয়ার অপেক্ষায় আছি।।
যেখানে নিস্তব্ধ ভোরবেলায়, দিনের প্রথম আলোয় রঙিন হয়ে উঠবে কাঞ্চনজঙ্ঘা, কিম্বা স্নিগ্ধ সূর্যালোকে ধীরে ধীরে আলোকিত হবে "জিগজ্যাগ ভ্যালির" ৯২ টা হেয়ার পিন বাঁক। সিল্করুটের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। চারদিকে বরফে ঢাকা সাদা প্রকৃতির মাঝে লাল-হলুদ রঙের পতাকাগুলো দেখতে দারুন লাগবে, যা সমগ্র সিকিমের একটা অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
অপরূপ সুন্দর পূর্ব সিকিমে প্রকৃতি নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে, নিজেকে সাজিয়ে তুলেছে -- শুধুমাত্র আমাদের কাছে ধরা দেওয়ার জন্য। যাতে আমরা সকলেই তার প্রেমে পড়ি। এখানে প্রেম আর প্রকৃতি মিলে মিশে একাকার।
মনের এই ইচ্ছা আর আবেগকে স্বযত্নে বাঁচিয়ে রেখে, নিজের স্বপ্নের কথা শেয়ার করলাম র সঙ্গে।।

সিকিমকে চারটে ভাগে ঘোরা যায় (পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর ও দক্ষিণ)।।

প্রথম গন্তব্য 》》》》

■ মানখিম ::
""""""""""""""""
সকালে ট্রেন থেকে নেমে, টিফিন করে, গাড়ি নিয়ে যাত্রা শুরু মানখিমের পথে। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে মানখিমের দূরত্ব কমবেশি ১১৩ কিমি, সময় লাগবে প্রায় ৪ ঘন্টা। সেবক পার হয়ে, তিস্তা নদীকে সঙ্গী করে, ঋষি চেকপোস্টে অনুমোদন প্রাপ্ত হয়ে, ঋষি নদীকে সঙ্গী করে, পাহাড়ি পথের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে, সোজা মানখিম (উচ্চতা -- ৫৫০০ ফুট) ।

● ঘোরাঘুরি ::
************
▪︎মানখিম ভিউ পয়েন্ট ।
▪︎আরিটার লেক বা লামাপোখরি লেক।
(লেকের দৈর্ঘ্য - ১১২০ ফুট, প্রস্থ - ২৪০ ফুট, উচ্চতা - ৪৬০০ ফুট। জলের রঙ - পান্না সবুজ) ।
▪︎বুদ্ধ মনাস্ট্রি ।
▪︎নেপালি রাই সম্প্রদায়ের অন্যতম উপাসনা কেন্দ্র "রাই টেম্পল"। (এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা সহ আরিটার লেক ও মানখিম কে নাকি অসাধারণ দেখতে লাগে) ।
এছাড়া ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে অবশ্যই দেখতে হবে, কাঞ্চনজঙ্ঘাতে সূর্যোদ্বয়।
এই সবের পরেও যদি সময় থাকে, তাহলে আরিটার গুম্ফা আর আরিটার লেকে বোটিং ।

** কাঞ্চনজঙ্ঘাতে সূর্যোদ্বয় দেখার সেরা সময় নাকি, নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস।
** আরিটার বা মানখিমে প্রচুর পাহাড়ি পাখি দেখতে পাওয়া যায়।
আমরা মানখিম-এ থাকার প্ল্যান করলেও, অনেকে আরিটার-এ থাকে । আরিটার লেক থেকে মানখিমের দূরত্ব ৩ কিমি। বস্তুত লেক সংলগ্ন পাহাড়ের উপরেই মানখিম গ্রাম।

● থাকা-খাওয়া ::
***************
মানখিমে বা আরিটারে সবই হোমস্টে। তাই থাকা ও খাওয়া একই জায়গায়।
আমরা ট্যুর প্ল্যান করার সময়, এই হোমস্টেগুলোতে ফোন করে খোঁজ খবর নিয়েছিলাম।
(হোমস্টের ফোন নম্বর গুগুল থেকে সংগ্রহ করা)।

:: মানখিম ::
• হেভেন ভ্যালি হোমস্টে -- ০৯৭৩৩৫১১৩৪৯ ।
• শান্তিকুঞ্জ -- ০৯৭৩৩০৩১৭৯২ ।

:: আরিটার ::
• ইডেন হোমস্টে -- ০৮০৩৬২১০০৫১ ।
• হোটেল সিল্করুট স্টেশন -- ০৯১২৯১২২৪২৬ ।
• গ্রিন লন হোমস্টে -- ০৯৮৩০৪০৭৭০৭ ।

দ্বিতীয় দিন, সকালের টিফিন করে, মানখিম থেকে বেড়িয়ে পাহাড়ি পথে যেতে যেতে দেখে নিতে হবে, রঙপো খোলা নদী, বুদ্ধ ফলস্, কিউখোলা ফলস্ আর রোলেপের অন্যতম দর্শনীয় স্থান, রোলেপ ঝুলন্ত ব্রিজ।
এরপর 》》》》

■ পদমচেন ::
"""""""""""""""""
চারদিকের সবুজ পাহাড়ের গায়ে মেঘেদের খেলার জায়গা, এই পদমচেনে সারা বছরই মোটামুটি মনোরম পরিবেশ থাকে। ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম পদমচেন, সবুজের স্বর্গ। বস্তুত ওল্ড সিল্করুটের প্রবেশ দ্বার হল, পদমচেন (উচ্চতা - ৮০০০ ফুট)।

● ঘোরাঘুরি ::
***********
পদমচেনকে কেন্দ্র করেই সিল্করুটের অন্যান্য জায়গাগুলো ঘুরবে। অন্যান্য জায়গাগুলো হল, ----

▪︎জুলুক -- সিল্করুটের অন্যতম সেরা জায়গা,
••••••••••• জুলুক। জুলুক থেকে ১৪ কিমি দূরে থাম্বি ভিউ পয়েন্ট। যেখান থেকে সূর্যোদয় দেখা নাকি এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। আর জুলুকের বিখ্যাত জিগজ্যাগ রোড। থাম্বি ভিউ পয়েন্ট থেকে জিগজ্যাগ রোডের ৯২ টা পাহাড়ি পথের বাঁক, একসাথে দেখা যায়। আমাদের দেশে হয়তো আর কোথাও এতোগুলো বাঁক একসাথে দেখা যায় না।

▪︎লুংথুং -- এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য শুধু নিজের
••••••••••• মতো করে উপভোগ করতে হবে।এখানে পাহাড়ি ঢালে প্রচুর রডোডেনড্রন ফুল দেখা যায় (শীতকালে)।

▪︎নাথাং ভ্যালি -- এখানে গন্তব্য,
•••••••••••••••••• একটা বৌদ্ধ গুম্ফা আর ঈগলস নেস্ট বাঙ্কার ভিউ পয়েন্ট। শীতকালে এখানে যেমন প্রচুর বরফ পরে, তেমনি বর্ষাকালে এই নাথাং ভ্যালি পুরো সবুজ হয়ে যায়।

▪︎টুকলা ভ্যালি -- এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
•••••••••••••••••• ছাড়াও, আদি বাবা মন্দির আছে। অনেকে বলেন, বাবার বাঙ্কার।

▪︎কুপুক -- সিল্করুট ট্যুরের শেষ ঠিকানা, কুপুক
••••••••••• (উচ্চতা - ১৩৯০০ ফুট)। এখানে অন্যতম দ্রষ্টব্য নীল জলের কুপুক লেক্। অনেকটা হাতির মতো দেখতে বলে, অনেকে এলিফ্যান্ট লেক্ বলে। এছাড়া এখানে আরও একটি দেখার জায়গা ইয়াক গল্ফ কোর্স (বিশ্বের উচ্চতম গল্ফ কোর্স)।
জুলুকের পর থেকে কুপুক পর্যন্ত, সম্পূর্ণ এলাকাটাই ভারতীয় সেনাবাহিনীর অধীনে। কোন রকম প্রতিকূল পরিস্থিতিতে, সেনাবাহিনী যেমন আমাদের সব রকম সহযোগিতা করতে প্রস্তুত, তেমনি সেনাবাহিনীকে পূর্ণ সহযোগিতা করা, আমাদের কর্তব্য ।

● থাকা-খাওয়া ::
***************
পদমচেনে সবই হোমস্টে। তাই থাকা ও খাওয়া একই জায়গায়। আমরা পদমচেনে থাকার প্ল্যান করলেও, অনেকেই জুলুকে থাকে।
আমরা ট্যুর প্ল্যান করার সময় এই হোমস্টেগুলোতে ফোন করে খোঁজ খবর নিয়েছিলাম।
(হোমস্টের ফোন নম্বর গুগুল থেকে সংগ্রহ করা)।

:: পদমচেন ::
• ইকো নেস্ট হোমস্টে -- ০৯২৩১৯৯০৭০৬ ।
• সোনাম ইন -- ০৯০০৭৬১২০১৫ ।
• হোটেল লামা খাঙ -- ০৯১৩১৯৯০৭০৬ ।

:: জুলুক ::
• জেনিফার হোমস্টে -- ০৯৫৯৩৩৭৩৮০৪ ।
• টিবেটান ভিলা -- ০৯৮৩২০৪৩৬৬৬ ।
• সিল্করুট হোমস্টে -- ০৯৫৬৩১০৫৫৬০ ।
• নিউ লাইট হোমস্টে -- ০৯৬৪৭৮৮৮৫৯৬ ।

●》যাওয়া-আসা ::
***************

সিল্করুট ট্যুরটা মোটামুটি এই রকম --

*》 ১ম দিন -- নিউ জলপাইগুড়ি > মানখিম। মানখিম ও আরিটারে ঘোরাঘুরি।
রাত্রি বাস -- মানখিম।
*》 ২য় দিন -- মানখিম > পদমচেন। পথে যেতে যেতে ঘোরাঘুরি।
রাত্রি বাস -- পদমচেন।
*》 ৩য় দিন -- জুলুক, লুংথুং, নাথাং ভ্যালি।
রাত্রি বাস -- পদমচেন।
*》 ৪র্থ দিন -- টুকলা ভ্যালি, কুপুক।
রাত্রি বাস -- পদমচেন।
*》 ৫ম দিন -- পদমচেন > নিউ জলপাইগুড়ি।

নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন > মানখিম (১ রাত) > পদমচেন (৩ রাত) > নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন। এই পথটা পুরোটাই নির্দিষ্ট একটা গাড়িতে (আগে থেকেই বুকিং করা)।
শিয়ালদহ > নিউ জলপাইগুড়ি এবং নিউ জলপাইগুড়ি > শিয়ালদহ, ট্রেনে।

# ট্রেন টাইম ::
••••••••••••••••
▪︎উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস ।
যাওয়া 》 19.35 - 06.45।
আসা 》17.45 - 05.10 ।

▪︎দার্জিলিং মেল ।
যাওয়া 》22.05 - 08.00 ।
আসা 》18.45 - 06.00 ।

▪︎পদাতিক এক্সপ্রেস ।
যাওয়া 》23.15 - 09.15 ।
আসা 》20.45 - 06.45 ।

▪︎কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস ।
যাওয়া 》20.30 - 07.30 ।
আসা 》20.10 - 08.15 ।

এইগুলি ছাড়া আরও কিছু ট্রেন আছে, সেগুলো টাইম টেবিলে দেখে নিতে হবে।
ট্রেন ব্যতীত কলকাতা ধর্মতলা থেকে বাসে শিলিগুড়ি অথবা দমদম থেকে বিমানে বাগডোগরা পৌছে, একই ভাবে ট্যুরটা করা যাবে।।

# মনে রাখতে হবে ::
▪▪▪▪▪▪▪▪
▪︎প্রকৃতিকে নষ্ট করে, কখনো প্রকৃতি উপভোগ করা উচিত নয়।
▪︎বেড়াতে গিয়ে সমস্ত রকম মাদক দ্রব্য থেকে বিরত থাকা উচিত।
▪︎প্রত্যেকের ভোটার কার্ড, আধার কার্ড, কয়েক কপি ছবি, এটিএম কার্ড স্বযত্নে সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।
▪︎ট্রেনের টিকিট, হোটেল বা হোমস্টের বুকিং-এর প্রমাণ পত্র, গাড়ির ড্রাইভারের ফোন নম্বর স্বযত্নে গুছিয়ে রাখতে হবে। প্রয়োজনে হোটেলে বা গাড়ির ড্রাইভারের সাথে আগে থেকে ফোনে কথা বলে নিতে হবে।
▪︎পাহাড়ি এলাকায় যাওয়ার জন্য সঙ্গে অবশ্যই নিতে হবে, -- কিছু ক্যাডবেরি, চুইংগাম, কিছু ড্রাই ফ্রুটস্, ক্যামেরা, কোকো-30 (হোমিওপ্যাথি), প্রয়োজনীয় কিছু ঔষধ, মাস্ক ও স্যানিটাইজার (বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী) এবং প্রয়োজনীয় আরও কিছু ।

☆☆ বুআগামী জানুয়ারি মাসে সিল্করুটে যাবে। তার আগে ট্যুর এজেন্সির সাথে কথা বলে, সমস্ত ট্যুর প্ল্যান কমপ্লিট করে নেবে এবং বাড়ি থেকে রওনা হওয়ার আগেই গাড়ি এবং হোমস্টেতে ফোন করে, প্রাথমিক ভাবে কথা বলে, বুকিং নিশ্চিত করে নেবে।
এই ট্যুরে দুই জনের জন্য খরচা ধরেছে প্রায় ২২,০০০(+) টাকা।।
privacy_tip Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum
power_settings_newLogin to reply