|| ভুটান ভ্রমন – ফুন্টশিলিং, থিম্পু এবং পারো – ডিসেম্বর ২০১৭ ||
প্রথম পর্ব
প্রথমে ঠিক হয়েছিল ডুয়ার্স যাব। সেইমত হাসিমারার টিকিট কেটে ফেললাম। কান্চনকন্যা এক্সপ্রেস – ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ যাওয়া আর ২০ ডিসেম্বর ২০১৭ ফেরা। কিন্তু পরে ভুটানের কিছু ছবি দেখে ডুয়ার্স ক্যান্সেল করে ভুটান যাওয়াই মনস্থির করলাম। টিকিট কাটা হলো কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেসে ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ যাওয়ার জন্য কারণ শনিবার রবিবার ফুন্টশিলিং এর পারমিট অফিস বন্ধ থাকে । এখানে বলে রাখা ভালো যে গ্রুপ মেম্বার কিন্তু মাত্র তিনজন আমি আমার মিসেস এবং আমাদের ৬ বছরের পুত্র।
-------------------------------
১৩ ডিসেম্বর ২০১৭, বুধবার:
-------------------------------
শিয়ালদা স্টেশন থেকে কাঞ্চনকন্যা রাত ৮:৩০ এ ছাড়ে। চেপে বসলাম সেই ট্রেনে। পরেরদিন সকাল এগারোটা নাগাদ হাসিমারা স্টেশনে পৌঁছলাম।
-------------------------------
১৪ ডিসেম্বর ২০১৭, বৃহস্পতিবার:
-------------------------------
গাড়ি আগে থেকেই বুক করা ছিল তাই কোন সমস্যা হল না জলগাঁও পৌঁছতে। এরপর জলগাঁও তে গাড়ি চেঞ্জ করে চলে গেলাম ফুন্টশিলিং। এই দিন আমরা ফুন্টশিলিং এ থাকবো এই স্থির ছিল। উঠলাম এসিয়ান হোটেলে। দুপুরে খাওয়াদাওয়ার পর চলে গেলাম পারমিট অফিসে। থিম্পু এবং পারোর পারমিট করালাম। এদিন আর কোন কাজ ছিল না। বিকেলে আমাদের হোটেলের পাশেই একটি ছোট মনেস্ট্রি আর ফুন্টশিলিং মার্কেট ঘুরলাম।
-------------------------------
১৫ ডিসেম্বর ২০১৭, শুক্রবার:
-------------------------------
হোটেল থেকে বেরোলাম সকাল ন'টায়। প্রথমেই গেলাম ফুন্টশিলিং এর ক্রোকোডাইল পার্কে। ছেলে তো খুবই লাফালাফি করল বড়সড় অনেকগুলো কুমির দেখে। জায়গাটা ছোট হলেও কুমিরের সংখ্যা বেশ ভালই।
এরপর আমরা গেলাম ভুটান সেন্ট্রাল বাস স্ট্যান্ড গাড়ির পারমিট করানোর জন্য। যদিও এখানে একটু সমস্যা হল। ভুটান পরিবহণ দফতরের একটি মিটিং হবার জন্য আমাদের প্রায় তিন ঘন্টা অপেক্ষা করতে হলো। সেই ফাঁকে আরেকটি মনেস্ট্রি দেখতে গেলাম। তাশি পালদেন ছোলিঙ সুগ্লাখাঙ মনেস্ট্রি।
এরপর ফিরে এলাম আবার সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ডে। ততক্ষণে গাড়ির পারমিট হয়ে গিয়েছিল। আমরা পারমিট নিয়ে রওনা দিলাম প্রথমে খারবান্দি মনেস্ট্রির উদ্দেশ্যে। এখান থেকে ফুন্টশিলিং এর দৃশ্য খুবই মনোরম।
ইতিমধ্যে লান্চ সেরে নিয়েছি, তাই আর দেরি না করে রওনা দিলাম থিম্পুর উদ্দেশ্যে। সময় লাগলো প্রায় ৬ ঘন্টা। পথে বেশ কয়েকবার হল্ট দিতে হলো কারণ রাস্তা বেশ দুর্গম। কিছুদুর যাবার পরেই ঠান্ডা লাগতে শুরু করল কারণ সময়টা ডিসেম্বর। ব্যাগ থেকে সোয়েটার জ্যাকেট চাদর বের করতে হলোা থিম্পু পৌঁছলাম সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ। উঠলাম হোটেল takhtsang.
প্রথম পর্ব
প্রথমে ঠিক হয়েছিল ডুয়ার্স যাব। সেইমত হাসিমারার টিকিট কেটে ফেললাম। কান্চনকন্যা এক্সপ্রেস – ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ যাওয়া আর ২০ ডিসেম্বর ২০১৭ ফেরা। কিন্তু পরে ভুটানের কিছু ছবি দেখে ডুয়ার্স ক্যান্সেল করে ভুটান যাওয়াই মনস্থির করলাম। টিকিট কাটা হলো কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেসে ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ যাওয়ার জন্য কারণ শনিবার রবিবার ফুন্টশিলিং এর পারমিট অফিস বন্ধ থাকে । এখানে বলে রাখা ভালো যে গ্রুপ মেম্বার কিন্তু মাত্র তিনজন আমি আমার মিসেস এবং আমাদের ৬ বছরের পুত্র।
-------------------------------
১৩ ডিসেম্বর ২০১৭, বুধবার:
-------------------------------
শিয়ালদা স্টেশন থেকে কাঞ্চনকন্যা রাত ৮:৩০ এ ছাড়ে। চেপে বসলাম সেই ট্রেনে। পরেরদিন সকাল এগারোটা নাগাদ হাসিমারা স্টেশনে পৌঁছলাম।
-------------------------------
১৪ ডিসেম্বর ২০১৭, বৃহস্পতিবার:
-------------------------------
গাড়ি আগে থেকেই বুক করা ছিল তাই কোন সমস্যা হল না জলগাঁও পৌঁছতে। এরপর জলগাঁও তে গাড়ি চেঞ্জ করে চলে গেলাম ফুন্টশিলিং। এই দিন আমরা ফুন্টশিলিং এ থাকবো এই স্থির ছিল। উঠলাম এসিয়ান হোটেলে। দুপুরে খাওয়াদাওয়ার পর চলে গেলাম পারমিট অফিসে। থিম্পু এবং পারোর পারমিট করালাম। এদিন আর কোন কাজ ছিল না। বিকেলে আমাদের হোটেলের পাশেই একটি ছোট মনেস্ট্রি আর ফুন্টশিলিং মার্কেট ঘুরলাম।
-------------------------------
১৫ ডিসেম্বর ২০১৭, শুক্রবার:
-------------------------------
হোটেল থেকে বেরোলাম সকাল ন'টায়। প্রথমেই গেলাম ফুন্টশিলিং এর ক্রোকোডাইল পার্কে। ছেলে তো খুবই লাফালাফি করল বড়সড় অনেকগুলো কুমির দেখে। জায়গাটা ছোট হলেও কুমিরের সংখ্যা বেশ ভালই।
এরপর আমরা গেলাম ভুটান সেন্ট্রাল বাস স্ট্যান্ড গাড়ির পারমিট করানোর জন্য। যদিও এখানে একটু সমস্যা হল। ভুটান পরিবহণ দফতরের একটি মিটিং হবার জন্য আমাদের প্রায় তিন ঘন্টা অপেক্ষা করতে হলো। সেই ফাঁকে আরেকটি মনেস্ট্রি দেখতে গেলাম। তাশি পালদেন ছোলিঙ সুগ্লাখাঙ মনেস্ট্রি।
এরপর ফিরে এলাম আবার সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ডে। ততক্ষণে গাড়ির পারমিট হয়ে গিয়েছিল। আমরা পারমিট নিয়ে রওনা দিলাম প্রথমে খারবান্দি মনেস্ট্রির উদ্দেশ্যে। এখান থেকে ফুন্টশিলিং এর দৃশ্য খুবই মনোরম।
ইতিমধ্যে লান্চ সেরে নিয়েছি, তাই আর দেরি না করে রওনা দিলাম থিম্পুর উদ্দেশ্যে। সময় লাগলো প্রায় ৬ ঘন্টা। পথে বেশ কয়েকবার হল্ট দিতে হলো কারণ রাস্তা বেশ দুর্গম। কিছুদুর যাবার পরেই ঠান্ডা লাগতে শুরু করল কারণ সময়টা ডিসেম্বর। ব্যাগ থেকে সোয়েটার জ্যাকেট চাদর বের করতে হলোা থিম্পু পৌঁছলাম সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ। উঠলাম হোটেল takhtsang.