#ছোট্ট_যাত্রা
আমরা ২/৩ বন্ধু মিলে আসেপাসেই ঘোরাঘুরি শুরু করেছি এই বিগত ৩ বছর।
এ বছরের মায়াপুর ই ঘুরে এলাম।
আমাদের বাড়ি ডায়মন্ড হারবার,প্ল্যান ছিল সন্ধ্যাতে বাড়ি চলে আসার, তাই ভোর 4 টে তে ডায়মন্ড হারবার থেকে শিয়ালদহ গামী ট্রেন এ বসে পরলাম।৫.৩০ এর দিকে শিয়ালদহ পৌঁছে গেলাম,তারপর ওখানে হাল্কা টিফিন করে আবার কৃষ্ণনগর সিটি লোকাল এ উঠে বসলাম,(exact time mne nei) । দীর্ঘ যাত্রার পরে কোমর পীঠ এ ঘুন ধরিয়ে নামলাম কৃষ্ণনগর এ প্রায় ৮.৪০ টার সময়, ওখানে থেকে বেড়িয়ে স্বরূপগন্জ ঘাটে যাওয়ার auto ধরলাম, প্রায় ৪৫ মিনিট পরে আমরা ঘাটে পৌঁছে গেলাম, ভাড়া ২০ টাকা,তারপর ওখানে ২ টাকার টিকিট কেটে গেলাম নবদ্বীপ,কারন আমাদের বন্ধু সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী ওখানে ঘাটের পাশেই রামকৃষ্ণ সুইটস এর দ্ই নাকি খুব ভালো, কিন্তু আমাদের খেয়ে তেমন কীছুই লাগেনি,সে যাই হোক আবার 2 টাকার টিকিট কেটে উঠে পরলাম মায়াপুরের জন্য, ৫ মিনিট পরেই পৌঁছে গেলাম মায়াপুর ঘাটে।
#Google_baba - এর কথা অনুযায়ী ঘাট থেকে 1.5 km দূরত্ব মন্দির এর ,তাই একটি টোটো ধরে নামলাম মঠের সিংহদ্বারে,(ভারা ১০ টাকা) ঢুকেই প্রথমে অন্নের টিকিট কাটলাম। এখানে ৩০,৪০,৫০,৭০ এর টিকিট available আছে।, আমরা ৩০ এর কেটেছিলাম,খাদ্য সময় ছিল ১২-০৩ টা পর্যন্ত। তো আমরা চৈতন্য দেবের মন্দির ,গোশালা, বাগান ও সমাধিগৃহ ঘূরে দেখলাম, এর মধ্যে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ জায়গা হল শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর মন্দির।
তারপর 01টার সময় যথাযথ স্থানে খেতে বসলাম , তারপর খেয়ে উঠে বেরিয়ে পরলাম বাড়ি র উদ্দ্যেশ্যে,আবার সেই ২ টাকার টিকিট আবার ২০ টাকার auto, তারপর ট্রেন এ শিয়ালদহ, তারপর ডায়মন্ড হারবার লোকাল ধরে বাড়ি‌।
নীচে কিছু ছবিও share করলাম।