ঋষিকেশ ভ্রমন গাইড
হরিদ্বার গেলে সাথে ঋষিকেশ ভ্রমন অঙ্গাঅঙ্গি অংশ । এছাড়া ঋষিকেশ হয়েই চারধাম যাত্রা শুরু হয় । তাই ঋষিকেশ ভ্রমন খুবই জনপ্রিয় । তবে ঋষিকেশে অধিকাংশ পর্যটক হরিদ্বার থেকে দিনের দিন ট্রিপ করে (হরিদ্বার থেকে ঋষিকেশ প্রায় ৩০ কিমি) এবং অনেকেই ঋষিকেশে পরামার্থ নিকেতন আশ্রম ঘাটে সন্ধ্যা আরতির কথা জানে না, তাই সন্ধ্যা আরতি না দেখেই ফিরে আসেন । প্রকৃতপক্ষে ঋষিকেশের সন্ধ্যা আরতি না দেখলে ঋষিকেশ ভ্রমন অসম্পূর্ন হয়ে থাকে । তাই সন্ধ্যা আরতি দেখার জন্য হয় ঋষিকেশে একরাত্রি থাকা উচিত কিম্বা গাড়ীওয়ালার সাথে সন্ধ্যা আরতি দেখে হরিদ্বার ফেরার চুক্তি করা উচিত ।
হরিদ্বারের মতোয় ঋষিকেশে মন্দির অসংখ্য । সব মন্দির ঘুরে দেখা অসম্ভব । আর ট্যুরের গাড়ি ঋষিকেশ শহরেও ঢুকবে না । তারা শিবানন্দ পার্কের কাছে পার্কিংয়ে ড্রপ এন্ড পিক করবে । লক্ষ্মণঝুলা, রামঝুলা সহ ঋষিকেশ ঘোরার জন্য একটা লোকাল গাইড নিয়ে নেওয়া ভালো (যারা প্রথমবার ঋষিকেশ যাচ্ছেন)
★★ ঋষিকেশে প্রধান প্রধান যে সমস্ত মন্দির গুলো ঘুরে দেখা হয়:
১) গঙ্গা মাতার মন্দির
২) শ্রী সীতারাম মন্দির
৩) শ্রী রাধাধাম মন্দির
৪) আদি বদ্রিনাথ মন্দির
৫) শ্রী লক্ষ্মনের প্রাচীন মন্দির (ভারতের একমাত্র লক্ষণ মন্দির বলে অনেকে দাবী করেন)
৬) সচ্চা অখিলেশ্বর মহাদেবের মন্দির
৭) ট্রমবাকেশ্বর ১৪ তলার মন্দির
৮) স্বর্গাশ্রম
৯) গীতা ভবন
১০) পরামার্থ নিকেতন আশ্রম
এছাড়া দেখবেন ঋষিকেশের বিখ্যাত
★ লক্ষ্মণঝুলা
★ রামঝুলা
★ পরামার্থ নিকেতন ঘাটের সন্ধ্যা আরতি ।
★★ অতি উৎসাহীরা রাফটিং করে ।
★★ নীলকন্ঠ মন্দির: ঋষিকেশ থেকে আরো ২৫ কিমি দূরে নীলকন্ঠ শিবের মন্দির । এটি ঋষিকেশের খুবই জনপ্রিয় মন্দির । এবং ঋষিকেশ থেকে যাওয়ার পাহাড়ী রাস্তাপথ টিও খুব সুন্দর। হরিদ্বার থেকে ঋষিকেশ ট্রিপ সাথে নীলকন্ঠ মন্দির দর্শন অনেক গাড়ি এবং ট্যুর অপারেটররাই করে থাকে । তারজন্য গড়ে ৫০০-১০০০ টাকা বেশী পড়ে ।
◆◆◆ ঋষিকেশ ভ্রমন পরিকল্পনা:
----------------------------------------
আগেই উল্লেখ করা হয়েছে হরিদ্বার থেকে ঋষিকেশ ভ্রমনের গাড়ী যখন ঠিক করবেন তখন পরামার্থ নিকেতন ঘাটের সন্ধ্যা আরতি দেখে ফেরার কিম্বা একরাত্রি ঋষিকেশে থাকার প্ল্যান করে নেবেন । অধিকাংশ গাড়ি এবং ট্যুর অপারেটর সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় সন্ধ্যা আরতি দেখায় না, কিন্তু ড্রাইভার দের আলাদা ২০০/৩০০ টাকা দিলে তারা সেটা দেখানোর জন্য অপেক্ষা করে ।
হরিদ্বার থেকে সকাল বেলায় প্রথমেই ঋষিকেশ হয়ে চলে আসুন নীলকন্ঠ মন্দির । প্ৰথমে এই মন্দির না দেখলে পরে সন্ধ্যা আরতির জন্য আর দেখা হবে না । নীলকন্ঠ মন্দির দর্শন, পুজো দেওয়া ইত্যাদি সেরে ঋষিকেশ ফিরতে প্রায় বেলা একটা বেজে যাবে । গাড়ির ড্রাইভার শিবানন্দ পার্কে গাড়ী রেখে আপনাকে নামিয়ে দেবে । আবার সবশেষে ঋষিকেশ ভ্রমন,সন্ধ্যা আরতি দেখার পর শিবানন্দ পার্কিংয়ে এসে গাড়ীতে উঠতে হবে । দুপুরবেলা লাঞ্চ সেরে একটা লোকাল গাইড নিয়ে নেওয়া ভালো বিশেষ করে যারা প্রথমবার ঋষিকেশে আসছেন । গাইডের চার্জ মাত্র ১০০ টাকা । তারা প্রথমে ১৩ তলার গঙ্গা মাতা মন্দির, সীতারাম মন্দির, শ্রীরাধাধাম মন্দির, আদি বদ্রিনাথ মন্দির ঘুরিয়ে দেখাবে । এরপর তাদের পরিচিত উত্তরাখন্ড সরকার দ্বারা রেজিস্টার্ড কোনো এক রুদ্দ্রাক্ষ দোকানে নিয়ে যাবে । বিভিন্ন রকম রুদ্দ্রাক্ষ দেখাবে । কেনাকাটি ব্যক্তিগত ব্যাপার। তারপর গাইডের সাথে সিঁড়ি বেয়ে নীচে নেমে আসুন । দেখুন ভারতের একমাত্র (অনেকের দাবী) প্রাচীন শ্রীলক্ষ্মনের মন্দির এবং সচ্চা অখিলেশ্বর মহাদেবের মন্দির । এরপরই লক্ষ্মণঝুলা । গাইড আপনাকে এইখানেই ছেড়ে দেবে । ১০০ টাকা চার্জ ।
আগে লক্ষ্মণঝুলায় গাড়ী ইত্যাদি চললেও জুন, ২০১৯ থেকে উত্তরাখন্ড সরকার এটি গাড়ী চলাচলের জন্য নিষিদ্ধ করে দিয়েছে । ঝুলন্ত এই ব্রিজ শুধুমাত্র পায়ে হেঁটে পেরোতে হয় । খুব মনোরম এই লক্ষ্মণ ঝুলা । গঙ্গার অপূর্ব ভিউ এখান থেকে পাওয়া যায়। ঋষিকেশেই গঙ্গা পাহাড় ছেড়ে সমতলে পড়েছে । তাই গঙ্গার স্রোত এখানে ভালোয় । লক্ষ্মণঝুলা পায়ে হেঁটে পেরিয়ে ওপারে পাশেই ১৪ তলার ট্রমবাকেশ্বর মন্দির দেখে নিন । এরপর লোকাল গাড়িতে শেয়ারে দশ টাকা মাথাপিছু দিয়ে (পুরো গাড়ি ১০০ টাকা) রামঝুলা চলে আসুন । রামঝুলাতে কিন্তু বাইক ইত্যাদির লাইন লেগে থাকে । তাই এই ঝুলন্ত ব্রীজ সাবধানে পেরোতে হয় । রামঝুলায় এসে প্রথমে দেখুন স্বর্গাশ্রম । তারপর গীতাভবন । এরপর পরামার্থ নিকেতন আশ্রম । এখানেই হয় সন্ধ্যা আরতি । তাই সন্ধ্যার আগে আগে প্ল্যান করেই এখানে আসবেন । আশ্রম ঘুরে অপূর্ব সন্ধ্যা আরতি দেখুন । এই সন্ধ্যা আরতি না দেখলে ঋষিকেশ ভ্রমন অসম্পূর্ন রয়ে যায় । সন্ধ্যা আরতি দেখে হেঁটে রামঝুলা চলে আসুন। ৪০০ মিটার দূরত্ব । হেঁটে ঝুলন্ত ব্রীজ পার হন । এইবার ড্রাইভার সাহেবের সাথে কন্টাক্ট করে শিবানন্দ পার্কিংয়ে চলে আসে গাড়ীতে উঠে পড়ুন। ফিরে আসুন হরিদ্বার । ইচ্ছে করলে সেই রাত ঋষিকেশও থাকতে পারেন (যারা চারধাম, দেবপ্রয়াগ যাবেন)
★★ গাড়ীভাড়া:
------------------
হরিদ্বারের বেশিরভাগ হোটেল বা ট্যুর এজেন্সির নিজেদের গাড়ী না থাকায় তারা গাড়ী নিজেরা ভাড়া করে সেই গাড়ী পর্যটকদের দেয় । এবং গাড়ির ড্রাইভার এবং মালিকরা কিছুতেই নিজেরা গাড়ী বুকিং নেয় না । ট্যুর এজেন্সির মাধ্যমে গাড়ী করায় ৩০০-৫০০ টাকা বেশী দিতেই হয় । হরিদ্বার থেকে নীলকন্ঠ মন্দির সমেত ঋষিকেশ ভ্রমনের জন্য বড়গাড়িতে প্রায় ২৫০০ টাকা পড়ে যায় । কিন্তু কেউ আসল গাড়ির মালিকের মাধ্যমে গাড়ী পেলে সেটাই ৩০০-৫০০ টাকা কম হয় । (অক্টোবর, ২০১৯)
হরিদ্বার গেলে সাথে ঋষিকেশ ভ্রমন অঙ্গাঅঙ্গি অংশ । এছাড়া ঋষিকেশ হয়েই চারধাম যাত্রা শুরু হয় । তাই ঋষিকেশ ভ্রমন খুবই জনপ্রিয় । তবে ঋষিকেশে অধিকাংশ পর্যটক হরিদ্বার থেকে দিনের দিন ট্রিপ করে (হরিদ্বার থেকে ঋষিকেশ প্রায় ৩০ কিমি) এবং অনেকেই ঋষিকেশে পরামার্থ নিকেতন আশ্রম ঘাটে সন্ধ্যা আরতির কথা জানে না, তাই সন্ধ্যা আরতি না দেখেই ফিরে আসেন । প্রকৃতপক্ষে ঋষিকেশের সন্ধ্যা আরতি না দেখলে ঋষিকেশ ভ্রমন অসম্পূর্ন হয়ে থাকে । তাই সন্ধ্যা আরতি দেখার জন্য হয় ঋষিকেশে একরাত্রি থাকা উচিত কিম্বা গাড়ীওয়ালার সাথে সন্ধ্যা আরতি দেখে হরিদ্বার ফেরার চুক্তি করা উচিত ।
হরিদ্বারের মতোয় ঋষিকেশে মন্দির অসংখ্য । সব মন্দির ঘুরে দেখা অসম্ভব । আর ট্যুরের গাড়ি ঋষিকেশ শহরেও ঢুকবে না । তারা শিবানন্দ পার্কের কাছে পার্কিংয়ে ড্রপ এন্ড পিক করবে । লক্ষ্মণঝুলা, রামঝুলা সহ ঋষিকেশ ঘোরার জন্য একটা লোকাল গাইড নিয়ে নেওয়া ভালো (যারা প্রথমবার ঋষিকেশ যাচ্ছেন)
★★ ঋষিকেশে প্রধান প্রধান যে সমস্ত মন্দির গুলো ঘুরে দেখা হয়:
১) গঙ্গা মাতার মন্দির
২) শ্রী সীতারাম মন্দির
৩) শ্রী রাধাধাম মন্দির
৪) আদি বদ্রিনাথ মন্দির
৫) শ্রী লক্ষ্মনের প্রাচীন মন্দির (ভারতের একমাত্র লক্ষণ মন্দির বলে অনেকে দাবী করেন)
৬) সচ্চা অখিলেশ্বর মহাদেবের মন্দির
৭) ট্রমবাকেশ্বর ১৪ তলার মন্দির
৮) স্বর্গাশ্রম
৯) গীতা ভবন
১০) পরামার্থ নিকেতন আশ্রম
এছাড়া দেখবেন ঋষিকেশের বিখ্যাত
★ লক্ষ্মণঝুলা
★ রামঝুলা
★ পরামার্থ নিকেতন ঘাটের সন্ধ্যা আরতি ।
★★ অতি উৎসাহীরা রাফটিং করে ।
★★ নীলকন্ঠ মন্দির: ঋষিকেশ থেকে আরো ২৫ কিমি দূরে নীলকন্ঠ শিবের মন্দির । এটি ঋষিকেশের খুবই জনপ্রিয় মন্দির । এবং ঋষিকেশ থেকে যাওয়ার পাহাড়ী রাস্তাপথ টিও খুব সুন্দর। হরিদ্বার থেকে ঋষিকেশ ট্রিপ সাথে নীলকন্ঠ মন্দির দর্শন অনেক গাড়ি এবং ট্যুর অপারেটররাই করে থাকে । তারজন্য গড়ে ৫০০-১০০০ টাকা বেশী পড়ে ।
◆◆◆ ঋষিকেশ ভ্রমন পরিকল্পনা:
----------------------------------------
আগেই উল্লেখ করা হয়েছে হরিদ্বার থেকে ঋষিকেশ ভ্রমনের গাড়ী যখন ঠিক করবেন তখন পরামার্থ নিকেতন ঘাটের সন্ধ্যা আরতি দেখে ফেরার কিম্বা একরাত্রি ঋষিকেশে থাকার প্ল্যান করে নেবেন । অধিকাংশ গাড়ি এবং ট্যুর অপারেটর সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় সন্ধ্যা আরতি দেখায় না, কিন্তু ড্রাইভার দের আলাদা ২০০/৩০০ টাকা দিলে তারা সেটা দেখানোর জন্য অপেক্ষা করে ।
হরিদ্বার থেকে সকাল বেলায় প্রথমেই ঋষিকেশ হয়ে চলে আসুন নীলকন্ঠ মন্দির । প্ৰথমে এই মন্দির না দেখলে পরে সন্ধ্যা আরতির জন্য আর দেখা হবে না । নীলকন্ঠ মন্দির দর্শন, পুজো দেওয়া ইত্যাদি সেরে ঋষিকেশ ফিরতে প্রায় বেলা একটা বেজে যাবে । গাড়ির ড্রাইভার শিবানন্দ পার্কে গাড়ী রেখে আপনাকে নামিয়ে দেবে । আবার সবশেষে ঋষিকেশ ভ্রমন,সন্ধ্যা আরতি দেখার পর শিবানন্দ পার্কিংয়ে এসে গাড়ীতে উঠতে হবে । দুপুরবেলা লাঞ্চ সেরে একটা লোকাল গাইড নিয়ে নেওয়া ভালো বিশেষ করে যারা প্রথমবার ঋষিকেশে আসছেন । গাইডের চার্জ মাত্র ১০০ টাকা । তারা প্রথমে ১৩ তলার গঙ্গা মাতা মন্দির, সীতারাম মন্দির, শ্রীরাধাধাম মন্দির, আদি বদ্রিনাথ মন্দির ঘুরিয়ে দেখাবে । এরপর তাদের পরিচিত উত্তরাখন্ড সরকার দ্বারা রেজিস্টার্ড কোনো এক রুদ্দ্রাক্ষ দোকানে নিয়ে যাবে । বিভিন্ন রকম রুদ্দ্রাক্ষ দেখাবে । কেনাকাটি ব্যক্তিগত ব্যাপার। তারপর গাইডের সাথে সিঁড়ি বেয়ে নীচে নেমে আসুন । দেখুন ভারতের একমাত্র (অনেকের দাবী) প্রাচীন শ্রীলক্ষ্মনের মন্দির এবং সচ্চা অখিলেশ্বর মহাদেবের মন্দির । এরপরই লক্ষ্মণঝুলা । গাইড আপনাকে এইখানেই ছেড়ে দেবে । ১০০ টাকা চার্জ ।
আগে লক্ষ্মণঝুলায় গাড়ী ইত্যাদি চললেও জুন, ২০১৯ থেকে উত্তরাখন্ড সরকার এটি গাড়ী চলাচলের জন্য নিষিদ্ধ করে দিয়েছে । ঝুলন্ত এই ব্রিজ শুধুমাত্র পায়ে হেঁটে পেরোতে হয় । খুব মনোরম এই লক্ষ্মণ ঝুলা । গঙ্গার অপূর্ব ভিউ এখান থেকে পাওয়া যায়। ঋষিকেশেই গঙ্গা পাহাড় ছেড়ে সমতলে পড়েছে । তাই গঙ্গার স্রোত এখানে ভালোয় । লক্ষ্মণঝুলা পায়ে হেঁটে পেরিয়ে ওপারে পাশেই ১৪ তলার ট্রমবাকেশ্বর মন্দির দেখে নিন । এরপর লোকাল গাড়িতে শেয়ারে দশ টাকা মাথাপিছু দিয়ে (পুরো গাড়ি ১০০ টাকা) রামঝুলা চলে আসুন । রামঝুলাতে কিন্তু বাইক ইত্যাদির লাইন লেগে থাকে । তাই এই ঝুলন্ত ব্রীজ সাবধানে পেরোতে হয় । রামঝুলায় এসে প্রথমে দেখুন স্বর্গাশ্রম । তারপর গীতাভবন । এরপর পরামার্থ নিকেতন আশ্রম । এখানেই হয় সন্ধ্যা আরতি । তাই সন্ধ্যার আগে আগে প্ল্যান করেই এখানে আসবেন । আশ্রম ঘুরে অপূর্ব সন্ধ্যা আরতি দেখুন । এই সন্ধ্যা আরতি না দেখলে ঋষিকেশ ভ্রমন অসম্পূর্ন রয়ে যায় । সন্ধ্যা আরতি দেখে হেঁটে রামঝুলা চলে আসুন। ৪০০ মিটার দূরত্ব । হেঁটে ঝুলন্ত ব্রীজ পার হন । এইবার ড্রাইভার সাহেবের সাথে কন্টাক্ট করে শিবানন্দ পার্কিংয়ে চলে আসে গাড়ীতে উঠে পড়ুন। ফিরে আসুন হরিদ্বার । ইচ্ছে করলে সেই রাত ঋষিকেশও থাকতে পারেন (যারা চারধাম, দেবপ্রয়াগ যাবেন)
★★ গাড়ীভাড়া:
------------------
হরিদ্বারের বেশিরভাগ হোটেল বা ট্যুর এজেন্সির নিজেদের গাড়ী না থাকায় তারা গাড়ী নিজেরা ভাড়া করে সেই গাড়ী পর্যটকদের দেয় । এবং গাড়ির ড্রাইভার এবং মালিকরা কিছুতেই নিজেরা গাড়ী বুকিং নেয় না । ট্যুর এজেন্সির মাধ্যমে গাড়ী করায় ৩০০-৫০০ টাকা বেশী দিতেই হয় । হরিদ্বার থেকে নীলকন্ঠ মন্দির সমেত ঋষিকেশ ভ্রমনের জন্য বড়গাড়িতে প্রায় ২৫০০ টাকা পড়ে যায় । কিন্তু কেউ আসল গাড়ির মালিকের মাধ্যমে গাড়ী পেলে সেটাই ৩০০-৫০০ টাকা কম হয় । (অক্টোবর, ২০১৯)